যে সব নারী মোটা অংকের অর্থ উপার্জন করেন, তারা
এলোমেলো জীবনযাপন করেন এবং নিজেদের খ্যাতি ধরে রাখতেও সচেতন থাকেন। নতুন
এক গবেষণায় এ তথ্য বেরিয়ে এসেছে। নারীদের বিমিশ্র আচরণের পেছনে প্রভাবক হিসেবে
কাজ করে তাদের উপার্জন ক্ষমতা। অন্যদিকে যেসব নারীরা অল্প অর্থ উপার্জন করেন
এবং তাদের সঙ্গীর ওপর নির্ভর করতে হয়, তাদের মধ্যে
এলোমেলো আচরণ দেখা যায় না। লন্ডনের ব্রুনেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞানীরা
এ সংক্রান্ত গবেষণা পরিচালিত করেন। তারা বলেন, এই গবেষণালব্ধ
ফলাফল পরিবারের রক্ষাকর্তা হিসেবে পুরুষের চিরাচরিত ব্যবহারে প্রভাব ফেলবে।
'ফিমেল ইকোনমিক ডিপেন্ডেন্স অ্যান্ড দ্য মোরালিটি অব প্রমিসকিউটি' শিরোনামে পরিচালিত ওই গবেষণায় এক দল মনোবিজ্ঞানী ইউএস এর ৫ হাজার প্রাপ্তবয়স্কদের নিয়ে গবেষণা পরিচালিত করেন।
গবেষণায় দেখা গেছে, যে সব নারী অর্থের জন্য তার সঙ্গীর ওপর নির্ভরশীল নন, তাদের মধ্যে সংসারের বিষয়ে উদাসীনতা দেখা যায়। আর কম উপার্জনকারীরা তেমনটি নন।
এই গবেষণায় ৫ হাজার ২৮২ জন প্রাপ্তবয়স্ক আমেরিকানকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, 'সদ্য পরিচিত কারো সঙ্গে কি সেক্স করা উচিত?' অথবা 'বহুগামী নারী বা পুরুষের কাছে কি তাদের পার্টনাররা মূল্যহী?' জবাবে তারা বলেন, সে সব নারী তাদের সঙ্গীর ওপর নির্ভরশীল তারা সংসারের প্রতি মনযোগী এবং প্রায়ই সময়ই চার্চে যান। তাদের রাজনৈতিক মতাদর্শও যথেষ্ট উদারপন্থী অথবা রক্ষণশীল।
'আর্কাইভস অব সেক্সুয়াল বিহেভিয়ার' জার্নালে এই গবেষণা সংক্রান্ত প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে বলা হয়, নির্ভরশীল নারীদের মধ্যে উদাসীনতা থাকে না এই রক্ষণশীল মতাদর্শ থেকে।
আবার ইউএস-এ পৃথক স্টেট এর ভিত্তিতে দেখা গেছে, নির্ভরশীল নারীদের মধ্যে ইচ্ছামতো সেক্স করার বিষয়টি ব্যাপক।
ব্রুনেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞানের সহকারী প্রধান ড. মাইকেল প্রাইস বলেন, এই গবেষণার ফলে বেরিয়ে এসেছে বিভিন্ন সংস্কৃতির মানুষ অন্যের যৌনতা সংক্রান্ত আচরণকে কীভাবে দেখেন। অনেক অঞ্চলেই দেখা গেছে, কম উপার্জনকারী নারীদের আধিক্য যেখানে রয়েছে সেখানেই পুরুষের নিজের ইচ্ছেমতো একাধিক বিয়ে করার প্রবণতা রয়েছে। তা ছাড়া উদাসীন নারীরা জীবনে নানা দুঃসময় পার করবেন বলেও ধরে নেওয়া হয় অনেক স্থানে।
ড. প্রাইস আরো বলেন, এটা এক ধরনের মনোবিজ্ঞানের বিবর্তন। যখন নারী ও শিশুরা সংসারের কর্তা ব্যক্তির ওপর অধিক নির্ভরশীল, তখন সেখানে প্রশ্ন উত্থাপিত হয়, ওই শিশুটির বাবা কে? কিন্তু উদাসীন ও এলোমেলো নারীদের ক্ষেত্রে এ প্রশ্নের জবাব পাওয়াটা কঠিন হয়ে যায়। সূত্র : টেলিগ্রাফ
'ফিমেল ইকোনমিক ডিপেন্ডেন্স অ্যান্ড দ্য মোরালিটি অব প্রমিসকিউটি' শিরোনামে পরিচালিত ওই গবেষণায় এক দল মনোবিজ্ঞানী ইউএস এর ৫ হাজার প্রাপ্তবয়স্কদের নিয়ে গবেষণা পরিচালিত করেন।
গবেষণায় দেখা গেছে, যে সব নারী অর্থের জন্য তার সঙ্গীর ওপর নির্ভরশীল নন, তাদের মধ্যে সংসারের বিষয়ে উদাসীনতা দেখা যায়। আর কম উপার্জনকারীরা তেমনটি নন।
এই গবেষণায় ৫ হাজার ২৮২ জন প্রাপ্তবয়স্ক আমেরিকানকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, 'সদ্য পরিচিত কারো সঙ্গে কি সেক্স করা উচিত?' অথবা 'বহুগামী নারী বা পুরুষের কাছে কি তাদের পার্টনাররা মূল্যহী?' জবাবে তারা বলেন, সে সব নারী তাদের সঙ্গীর ওপর নির্ভরশীল তারা সংসারের প্রতি মনযোগী এবং প্রায়ই সময়ই চার্চে যান। তাদের রাজনৈতিক মতাদর্শও যথেষ্ট উদারপন্থী অথবা রক্ষণশীল।
'আর্কাইভস অব সেক্সুয়াল বিহেভিয়ার' জার্নালে এই গবেষণা সংক্রান্ত প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে বলা হয়, নির্ভরশীল নারীদের মধ্যে উদাসীনতা থাকে না এই রক্ষণশীল মতাদর্শ থেকে।
আবার ইউএস-এ পৃথক স্টেট এর ভিত্তিতে দেখা গেছে, নির্ভরশীল নারীদের মধ্যে ইচ্ছামতো সেক্স করার বিষয়টি ব্যাপক।
ব্রুনেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞানের সহকারী প্রধান ড. মাইকেল প্রাইস বলেন, এই গবেষণার ফলে বেরিয়ে এসেছে বিভিন্ন সংস্কৃতির মানুষ অন্যের যৌনতা সংক্রান্ত আচরণকে কীভাবে দেখেন। অনেক অঞ্চলেই দেখা গেছে, কম উপার্জনকারী নারীদের আধিক্য যেখানে রয়েছে সেখানেই পুরুষের নিজের ইচ্ছেমতো একাধিক বিয়ে করার প্রবণতা রয়েছে। তা ছাড়া উদাসীন নারীরা জীবনে নানা দুঃসময় পার করবেন বলেও ধরে নেওয়া হয় অনেক স্থানে।
ড. প্রাইস আরো বলেন, এটা এক ধরনের মনোবিজ্ঞানের বিবর্তন। যখন নারী ও শিশুরা সংসারের কর্তা ব্যক্তির ওপর অধিক নির্ভরশীল, তখন সেখানে প্রশ্ন উত্থাপিত হয়, ওই শিশুটির বাবা কে? কিন্তু উদাসীন ও এলোমেলো নারীদের ক্ষেত্রে এ প্রশ্নের জবাব পাওয়াটা কঠিন হয়ে যায়। সূত্র : টেলিগ্রাফ
No comments:
Post a Comment