শুধুই সুয়ারেস, সুয়ারেস। গোটা
ব্রাজিলই যেন এখন 'সুয়ারেস মন্ত্র' দীক্ষা নিয়েছে। এমনকি
রাস্তাঘাটে, ক্যাফেটারিয়াগুলিতেও চলছে সুয়ারেস নিয়ে আলোচনা। এবারের
বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট কে পাবেন তা নিয়ে বিতর্কে মেসি-নেইমারের নাম দুই-একবার হয়তো
শোনা যাচ্ছে। কিন্তু বার বার উঠে আসছে উরুগুয়ের ফরোয়ার্ড তারকা সুয়ারেসের
নামটি। চার মাস খেলতে পারবেন না তিনি। ফলে মাঠে নামা থেকে
এখন তিনি চলে গেলেন অনেক দূরে। তবে বুঝতে পারা যাচ্ছে যে সুয়ারেসকে নিয়ে বিশ্ব
ফুটবল মহল বেশ কয়েকটি খণ্ডে বিভক্ত হয়ে গিয়েছে। বিশেষ করে লাতিন
আমেরিকা ও ইউরোপ চলে এসেছে যেন সম্মুখসমরে। দুই মহাদেশের মিডিয়া থেকে শুরু করে ফুটবলারদের
বক্তব্যেই স্পষ্ট হয়ে উঠছে সুয়ারেস সম্পর্কে তাদের ধারণা এবং সেখানেই স্পষ্ট হয়ে
যাচ্ছে সুয়ারেসকে নিয়ে বিশাল মতপার্থক্য।
ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর দল গতকাল বৃহস্পতিবার ঘানার বিরুদ্ধে জিতলেও সমস্ত মিডিয়া চেয়েছিল সুয়ারেস সম্পর্কে তার বক্তব্য শুনতে। আর সুয়ারেস সম্পর্কে পর্তুগাল তারকা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো বলেন, ফুটবলারদের অনেক দায়বদ্ধতা থাকে। শুধু খেললেই হয় না। যারা প্রিয় তারকাদের খেলা দেখতে আসে তারাও চায় সুপারস্টারদের আচরণ স্বচক্ষে দেখতে। যদি কেউ খেলার মধ্যে কোনো খারাপ আচরণ প্রকাশ করে তখন তাকে শাস্তি দেওয়াটাই বাঞ্ছনীয়।
তিনি আরো বলেন, কিন্তু আমি জানি, যেকোনো কামড় দেওয়াটাই যন্ত্রণা দেওয়াই। যখন আমার ছেলে আমাকে কামড়ায় তখন আমি তাকে শাস্তি দিই। আমার ঘরের সন্তানের ক্ষেত্রে যদি শাস্তি প্রাপ্য অপরাধ হয়, তাহলে অন্যদের ক্ষেত্রেই বা তা হবে না কেন? বিশেষ করে কোনো বয়স্ক মানুষ যদি এমন কাণ্ড ঘটায় তাহলে তাকে কেন শাস্তি দেওয়া হবে না? আমি শুধু ফুটবলের কথাই বলছি না। বাস্তবের যেকোনো ঘটনার ক্ষেত্রেই তাকে শাস্তি দেওয়া উচিত।
ব্রাজিল ছাড়ার আগে রোনালদো এও জানিয়ে গেলেন, ১৩ জুলাই ফাইনালে ব্রাজিলের মুখোমুখি হবে আর্জেণ্টিনা। সেই সাথে তিনি এও বললেন, মেসির চেয়ে নেইমার এই মুহূর্তে পারফরম্যান্সের নিরিখে অনেক এগিয়ে। যদিও তার মতে ক্রমশ উন্নতি ঘটাচ্ছে মেসি। সুতরাং গোল্ডেন বুটের ক্ষেত্রে মেসি, নেইমারের মধ্যেই লড়াই হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
কিন্তু রোনালদোর এসব কথা এখন শুনছে কে? সবাই তো তাকিয়ে আছে সুয়ারেস সম্পর্কে অন্য কে কী বলছেন। আসলে সুয়ারেসকে নিয়ে বিশ্বকাপের মাঝে এমন ঝড় উঠবে তা কেউ কল্পনা করেনি।
ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর দল গতকাল বৃহস্পতিবার ঘানার বিরুদ্ধে জিতলেও সমস্ত মিডিয়া চেয়েছিল সুয়ারেস সম্পর্কে তার বক্তব্য শুনতে। আর সুয়ারেস সম্পর্কে পর্তুগাল তারকা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো বলেন, ফুটবলারদের অনেক দায়বদ্ধতা থাকে। শুধু খেললেই হয় না। যারা প্রিয় তারকাদের খেলা দেখতে আসে তারাও চায় সুপারস্টারদের আচরণ স্বচক্ষে দেখতে। যদি কেউ খেলার মধ্যে কোনো খারাপ আচরণ প্রকাশ করে তখন তাকে শাস্তি দেওয়াটাই বাঞ্ছনীয়।
তিনি আরো বলেন, কিন্তু আমি জানি, যেকোনো কামড় দেওয়াটাই যন্ত্রণা দেওয়াই। যখন আমার ছেলে আমাকে কামড়ায় তখন আমি তাকে শাস্তি দিই। আমার ঘরের সন্তানের ক্ষেত্রে যদি শাস্তি প্রাপ্য অপরাধ হয়, তাহলে অন্যদের ক্ষেত্রেই বা তা হবে না কেন? বিশেষ করে কোনো বয়স্ক মানুষ যদি এমন কাণ্ড ঘটায় তাহলে তাকে কেন শাস্তি দেওয়া হবে না? আমি শুধু ফুটবলের কথাই বলছি না। বাস্তবের যেকোনো ঘটনার ক্ষেত্রেই তাকে শাস্তি দেওয়া উচিত।
ব্রাজিল ছাড়ার আগে রোনালদো এও জানিয়ে গেলেন, ১৩ জুলাই ফাইনালে ব্রাজিলের মুখোমুখি হবে আর্জেণ্টিনা। সেই সাথে তিনি এও বললেন, মেসির চেয়ে নেইমার এই মুহূর্তে পারফরম্যান্সের নিরিখে অনেক এগিয়ে। যদিও তার মতে ক্রমশ উন্নতি ঘটাচ্ছে মেসি। সুতরাং গোল্ডেন বুটের ক্ষেত্রে মেসি, নেইমারের মধ্যেই লড়াই হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
কিন্তু রোনালদোর এসব কথা এখন শুনছে কে? সবাই তো তাকিয়ে আছে সুয়ারেস সম্পর্কে অন্য কে কী বলছেন। আসলে সুয়ারেসকে নিয়ে বিশ্বকাপের মাঝে এমন ঝড় উঠবে তা কেউ কল্পনা করেনি।
No comments:
Post a Comment