অনেক জল্পনা-কল্পনার পর অনেকটা অভিনব পন্থায় ২০১৪-১৫ অর্থবছরে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে।ট্রেজারি বন্ডে ১০ শতাংশ জরিমানা, আবাসন খাতে জরিমানা ছাড়া সুযোগ রাখা হয়েছে। তবে গোপনে রাখা অপ্রদর্শিত অর্থ (কালো টাকা) জরিমানা দিয়ে সাদা করা যাবে।
শনিবার বিকেলে জাতীয় সংসদে ২০১৪-১৫ অর্থবছরের বাজেট অধিবেশনে অর্থবিল পাসের সময় অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত এ কথা জানান।অপ্রদর্শিত অর্থ বৈধ করার সুযোগ না দিতে বিভিন্ন সংগঠন ও করদাতাদের তীব্র সমালোচনার মুখে এ সুযোগ দেওয়া হবে না বলে অর্থমন্ত্রী জানিয়েছিলেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, আয়কর অধ্যাদেশে কালো টাকা সাদা করার বিষয়ে কারো কারো মধ্যে বিভ্রান্তি রয়েছে। অর্থআইন- ২০১১ এর মাধ্যমে সরকারি ট্রেজারি বন্ডে বিনিয়োগ করা অর্থের ওপর ১০ শতাংশ হারে কর প্রদান করলে বিনিয়োগকৃত অর্থ বিনা প্রশ্নে মেনে নেওয়ার বিধান রাখা হয়।
অর্থমন্ত্রী মুহিত বলেন, বাস্তবে এ বিধানের সুযোগ করদাতারা গ্রহণ করেননি এবং এ সুযোগ রাখতে চাই না বিধায় এ সংক্রান্ত বিধানটি বাতিলের প্রস্তাব করছি।তিনি আরো বলেন, আবাসন খাতে প্রতি বর্গমিটারে নির্দিষ্ট পরিমাণ কর প্রদান করলে বিনা প্রশ্নে বিনিয়োগ মেনে নেওয়ার বিধানটি কর প্রদান পদ্ধতিতে সরলীকরণ মাত্র।
মুহিত বলেন, কোনো করদাতা অতীতে তার আয়ের (অপ্রদর্শিত অর্থ) ওপর সঠিকভাবে কর পরিশোধ না করলে পরবর্তীতে প্রযোজ্য কর এবং জরিমানা পরিশোধ করে কর অনারোপিত আয়ের ওপর কর পরিশোধ করতে পারেন।
তিনি বলেন, এক্ষেত্রে করদাতাকে কোনো ছাড় দেওয়া হয়নি। প্রচলিত হারেই তাকে জরিমানাসহ কর দিতে হয়। এ ধরনের সুযোগ কর প্রদান ব্যবস্থাপনায় ভারসাম্য রক্ষার্থে রাখা প্রয়োজন বিধায় এ দুটি বিধান অব্যাহত রাখা যায়।
তবে সন্ত্রাস ও দুর্নীতির মাধ্যমে আয়ের টাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়া হবে না।
শনিবার বিকেলে জাতীয় সংসদে ২০১৪-১৫ অর্থবছরের বাজেট অধিবেশনে অর্থবিল পাসের সময় অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত এ কথা জানান।অপ্রদর্শিত অর্থ বৈধ করার সুযোগ না দিতে বিভিন্ন সংগঠন ও করদাতাদের তীব্র সমালোচনার মুখে এ সুযোগ দেওয়া হবে না বলে অর্থমন্ত্রী জানিয়েছিলেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, আয়কর অধ্যাদেশে কালো টাকা সাদা করার বিষয়ে কারো কারো মধ্যে বিভ্রান্তি রয়েছে। অর্থআইন- ২০১১ এর মাধ্যমে সরকারি ট্রেজারি বন্ডে বিনিয়োগ করা অর্থের ওপর ১০ শতাংশ হারে কর প্রদান করলে বিনিয়োগকৃত অর্থ বিনা প্রশ্নে মেনে নেওয়ার বিধান রাখা হয়।
অর্থমন্ত্রী মুহিত বলেন, বাস্তবে এ বিধানের সুযোগ করদাতারা গ্রহণ করেননি এবং এ সুযোগ রাখতে চাই না বিধায় এ সংক্রান্ত বিধানটি বাতিলের প্রস্তাব করছি।তিনি আরো বলেন, আবাসন খাতে প্রতি বর্গমিটারে নির্দিষ্ট পরিমাণ কর প্রদান করলে বিনা প্রশ্নে বিনিয়োগ মেনে নেওয়ার বিধানটি কর প্রদান পদ্ধতিতে সরলীকরণ মাত্র।
মুহিত বলেন, কোনো করদাতা অতীতে তার আয়ের (অপ্রদর্শিত অর্থ) ওপর সঠিকভাবে কর পরিশোধ না করলে পরবর্তীতে প্রযোজ্য কর এবং জরিমানা পরিশোধ করে কর অনারোপিত আয়ের ওপর কর পরিশোধ করতে পারেন।
তিনি বলেন, এক্ষেত্রে করদাতাকে কোনো ছাড় দেওয়া হয়নি। প্রচলিত হারেই তাকে জরিমানাসহ কর দিতে হয়। এ ধরনের সুযোগ কর প্রদান ব্যবস্থাপনায় ভারসাম্য রক্ষার্থে রাখা প্রয়োজন বিধায় এ দুটি বিধান অব্যাহত রাখা যায়।
তবে সন্ত্রাস ও দুর্নীতির মাধ্যমে আয়ের টাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়া হবে না।
No comments:
Post a Comment