ইতালির ডিফেন্ডার জর্জো কিয়েল্লিনির কাঁধে
কামড় দেওয়ার জন্য লুইস সুয়ারেসকে ৯ ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ করেছে ফিফা। এ
ছাড়া ফুটবল সংশ্লিষ্ট সব ধরনের কর্মকাণ্ড থেকে চার মাসের জন্য উরুগুয়ের এই
স্ট্রাইকারকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
তদন্ত শেষে বৃহস্পতিবার এই রায় দেয় ফিফা। ফলে উরুগুয়ের হয়ে বিশ্বকাপের বাকি ম্যাচগুলোসহ ৯ ম্যাচ খেলতে পারবেন না সুয়ারেস। চার মাস অংশ নিতে পারবেন না তাঁর ক্লাব লিভারপুলের হয়ে কোনো ম্যাচে। ফলে প্রিমিয়ার লিগের প্রথম ৯টি ম্যাচ তিনি খেলতে পারবেন না। একই সঙ্গে এক লাখ ১১ হাজার ডলার জরিমানাও দিতে হবে এই স্ট্রাইকারকে। এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে তিন দিনের মধ্যে আপিল করতে পারবে উরুগুয়ে।
ফিফা জানিয়েছে, নিষেধাজ্ঞা থাকলেও দলবদলে অংশ নিতে কোনো বাধা নেই সুয়ারেসের।
ফিফা ডিসিপ্লিনারি কমিটির চেয়ারম্যান ক্লাওদিও সুলসার এই ঘটনা আর শাস্তি নিয়ে বলেন, কোনো ফুটবল মাঠেই এই ধরনের আচরণ মেনে নেওয়া যায় না। বিশেষ করে লাখ লাখ মানুষ যেখানে তাদের প্রিয় তারকাদের ওপর নজর রাখে, সেই বিশ্বকাপের মতো আসরে তো নয়ই।
মঙ্গলবার ইতালির বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের শেষ রাউন্ডের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচের ৮০ মিনিটে অপ্রীতিকর কাণ্ডটা করেন সুয়ারেস। কিয়েল্লিনির সঙ্গে ধাক্কাধাক্কির একপর্যায়ে হঠাৎ করেই তাঁর কাঁধে কামড় দেন তিনি। তার পরই নিজের দাঁত ধরে মাঠে বসে থাকতে দেখা যায় সুয়ারেসকে। তা ছাড়া রয়টার্সসহ অনেক সংবাদ মাধ্যমের তোলা ছবিতে কিয়েল্লিনির কাঁধে কামড়ের দাগ দেখা গেছে।
কিয়েল্লিনিকে সুয়ারেসের কামড়ানোর ঘটনাটা রেফারির চোখ এড়িয়ে গেলেও কিয়েল্লিনি তার কাঁধে কামড় দেওয়া জায়গা রেফারিকে দেখানোর চেষ্টা করেন। মাঠে সুয়ারেসকে কোনো শাস্তি পেতে না হলেও গত বুধবার ফিফা ওই কাণ্ডের বিপক্ষে তদন্ত শুরু করার ঘোষণা দেয়। প্রতিপক্ষকে কামড় দিয়ে এর আগেও দুইবার শাস্তি পেয়েছেন সুয়ারেস।
গত বছর ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে চেলসির ব্রানিস্লাভ ইভানোভিচকে কামড়ে দিয়ে ১০ ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ হন তিনি। আর ২০১০ সালে নেদারল্যান্ডসের ক্লাব আয়াক্স আমস্টারডমে হয়ে খেলার সময় পিএসভি আইন্দহোভেনের অটমান বাকালকে কামড়ানোর কারণে ৭ ম্যাচ নিষিদ্ধ হয়েছিলেন।
বিশ্বকাপের গত আসরেও বিতর্কিত ঘটনার জন্ম দেন সুয়ারেস। দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপের শেষ আটের ম্যাচের অতিরিক্ত সময়ে ঘানার একটি নিশ্চিত গোলের প্রচেষ্টা হাত দিয়ে ঠেকিয়ে দেন তিনি। ওই অপরাধে লাল কার্ড দেখায় সেমি-ফাইনালে খেলতে পারেননি সুয়ারেস।
তদন্ত শেষে বৃহস্পতিবার এই রায় দেয় ফিফা। ফলে উরুগুয়ের হয়ে বিশ্বকাপের বাকি ম্যাচগুলোসহ ৯ ম্যাচ খেলতে পারবেন না সুয়ারেস। চার মাস অংশ নিতে পারবেন না তাঁর ক্লাব লিভারপুলের হয়ে কোনো ম্যাচে। ফলে প্রিমিয়ার লিগের প্রথম ৯টি ম্যাচ তিনি খেলতে পারবেন না। একই সঙ্গে এক লাখ ১১ হাজার ডলার জরিমানাও দিতে হবে এই স্ট্রাইকারকে। এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে তিন দিনের মধ্যে আপিল করতে পারবে উরুগুয়ে।
ফিফা জানিয়েছে, নিষেধাজ্ঞা থাকলেও দলবদলে অংশ নিতে কোনো বাধা নেই সুয়ারেসের।
ফিফা ডিসিপ্লিনারি কমিটির চেয়ারম্যান ক্লাওদিও সুলসার এই ঘটনা আর শাস্তি নিয়ে বলেন, কোনো ফুটবল মাঠেই এই ধরনের আচরণ মেনে নেওয়া যায় না। বিশেষ করে লাখ লাখ মানুষ যেখানে তাদের প্রিয় তারকাদের ওপর নজর রাখে, সেই বিশ্বকাপের মতো আসরে তো নয়ই।
মঙ্গলবার ইতালির বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের শেষ রাউন্ডের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচের ৮০ মিনিটে অপ্রীতিকর কাণ্ডটা করেন সুয়ারেস। কিয়েল্লিনির সঙ্গে ধাক্কাধাক্কির একপর্যায়ে হঠাৎ করেই তাঁর কাঁধে কামড় দেন তিনি। তার পরই নিজের দাঁত ধরে মাঠে বসে থাকতে দেখা যায় সুয়ারেসকে। তা ছাড়া রয়টার্সসহ অনেক সংবাদ মাধ্যমের তোলা ছবিতে কিয়েল্লিনির কাঁধে কামড়ের দাগ দেখা গেছে।
কিয়েল্লিনিকে সুয়ারেসের কামড়ানোর ঘটনাটা রেফারির চোখ এড়িয়ে গেলেও কিয়েল্লিনি তার কাঁধে কামড় দেওয়া জায়গা রেফারিকে দেখানোর চেষ্টা করেন। মাঠে সুয়ারেসকে কোনো শাস্তি পেতে না হলেও গত বুধবার ফিফা ওই কাণ্ডের বিপক্ষে তদন্ত শুরু করার ঘোষণা দেয়। প্রতিপক্ষকে কামড় দিয়ে এর আগেও দুইবার শাস্তি পেয়েছেন সুয়ারেস।
গত বছর ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে চেলসির ব্রানিস্লাভ ইভানোভিচকে কামড়ে দিয়ে ১০ ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ হন তিনি। আর ২০১০ সালে নেদারল্যান্ডসের ক্লাব আয়াক্স আমস্টারডমে হয়ে খেলার সময় পিএসভি আইন্দহোভেনের অটমান বাকালকে কামড়ানোর কারণে ৭ ম্যাচ নিষিদ্ধ হয়েছিলেন।
বিশ্বকাপের গত আসরেও বিতর্কিত ঘটনার জন্ম দেন সুয়ারেস। দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপের শেষ আটের ম্যাচের অতিরিক্ত সময়ে ঘানার একটি নিশ্চিত গোলের প্রচেষ্টা হাত দিয়ে ঠেকিয়ে দেন তিনি। ওই অপরাধে লাল কার্ড দেখায় সেমি-ফাইনালে খেলতে পারেননি সুয়ারেস।
No comments:
Post a Comment