সবাই বোঝেন দক্ষতা বাড়াতে যেকোনো বিষয়ে শিক্ষা
পাওয়া কতটা জরুরি। গ্লাসডোরস সেকেন্ড-কোয়ার্টার এমপ্লয়মেন্ট কনফিডেন্স সার্ভে এর
হিসেব মতে, কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শতাংশ শিক্ষার্থী বিশ্বাস করেন তাদের
এই শিক্ষা ক্যারিয়ারে দারুণ সহায়তা করবে। তাই গ্র্যাজুয়েট হওয়াটা শুধু একটি ভালো চাকরিই
নয়, শেখা বিষয়গুলো কর্মক্ষেত্রে প্রয়োগের সুযোগ করে দেয়।
সম্প্রতি সিএনএনের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়, গ্র্যাজুয়েট নেই এমন ছেলে-মেয়েদের চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে একটি বড় বাধা শিক্ষাগত যোগ্যতা।
গ্লাসডোরসের প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, প্রতিষ্ঠানগুলো কর্মী বাছাইয়ে শিক্ষাগত যোগ্যতার চেয়েও বেশি আগ্রহী থাকে কাজের দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা বিষয়ে। আবার আমেরিকান সাইকোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন এর একটি সাম্প্রতিক জরিপে বলা হয়, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত অধিকাংশ কর্মীরা তাদের কাজের মান বৃদ্ধির জন্য প্রতিষ্ঠানের গৃহীত বিভিন্ন প্রশিক্ষণ দান এবং সুযোগ-সুবিধা প্রদানের বিষয়টিকেই সুনজরে দেখেন। তাই নিজের প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের সন্তুষ্ট রাখতে এবং একইসঙ্গে তাদের দক্ষ করে তুলতে গুটিকয়েক পদ্ধতি গ্রহণ করতে পারেন কর্তৃপক্ষ। এখানে দেখুন এমনই কয়েকটি পদ্ধতি।
১. ট্রেনিং প্রোগ্রাম : গ্লাসডোরসের জরিপে দেখা যায়, অধিকাংশ কর্মীরা বিশ্বাস করেন, প্রশিক্ষণ দেওয়া হলে কর্মক্ষেত্রে তাদের দক্ষতা অনেক বেড়ে যাবে। এমনকি এই প্রশিক্ষণকে তারা শিক্ষাগত সার্টিফিকেটের চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন। তাই তাদের জন্য প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে পারেন।
২. একে অপরের শিক্ষক : প্রতিষ্ঠানগুলো এতোদিন মাস্টার্স ডিগ্রি শেষ করা, কমিউনিকেশনে দক্ষ, নেতৃত্বের গুণ রয়েছে এমন কর্মী খুঁজে বের করার চেষ্টা করেছে। এখন প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের কর্মীদের প্রত্যেককে অপরের শিক্ষক বানানো প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। অর্থাৎ তারা সবাই সবার শিক্ষক এবং একইসঙ্গে শিক্ষার্থী। কাজের সময় একে অপরকে তার অভিজ্ঞতা দিয়ে সাহায্য করবে এবং নেবে। এই কাজটি নিজ প্রতিষ্ঠানেও করা যায়।
৩. সাবসিডি অনলাইন ট্রেনিং প্রোগ্রাম : কর্মীদের প্রশিক্ষণের জন্য অনলাইনে প্রোগ্রামের ব্যবস্থা করতে পারেন। তারা কাজ করবেন এবং অনলাইনে নিজেরাই প্রশিক্ষণ নেবেন।
৪. কনফারেন্স এবং এক্সপোতে কর্মীদের প্রেরণ : স্টাফদের নিয়ে কনফারেন্স বা এক্সপোর আয়োজন করা ব্যয়বহুল হতে পারে। তাই কর্মীদের অন্যান্য স্থানের কনফারেন্সে প্রেরণ করতে পারেন। সেখানে তারা কাজের পরিধি এবং তাদের নানা দায়িত্বশীলতা সম্পর্কে অনেক জ্ঞান অর্জন করতে পারবে।
৫. অন্য বিভাগেও দায়িত্বপালন করানো : যদিও সব কর্মীর দায়িত্ব এবং বিভাগ নির্দিষ্ট করা থাকে, তবুও মাঝে মধ্যে তাদের অন্য বিভাগের কাজে লাগিয়ে দেওয়া যেতে পারে। এতে করে সবাই সব কাজে দক্ষ হয়ে উঠবেন। তা ছাড়া কারো অনুপস্থিতিতে একান্ত জরুরি কাজ করিয়ে নিতেও কোনো সমস্যা হবে না। এই পদ্ধতিতে সবাইকে সব কাজের উপযোগী করে তোলা যায়।
সূত্র : বিজনেস ইনসাইডার
সম্প্রতি সিএনএনের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়, গ্র্যাজুয়েট নেই এমন ছেলে-মেয়েদের চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে একটি বড় বাধা শিক্ষাগত যোগ্যতা।
গ্লাসডোরসের প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, প্রতিষ্ঠানগুলো কর্মী বাছাইয়ে শিক্ষাগত যোগ্যতার চেয়েও বেশি আগ্রহী থাকে কাজের দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা বিষয়ে। আবার আমেরিকান সাইকোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন এর একটি সাম্প্রতিক জরিপে বলা হয়, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত অধিকাংশ কর্মীরা তাদের কাজের মান বৃদ্ধির জন্য প্রতিষ্ঠানের গৃহীত বিভিন্ন প্রশিক্ষণ দান এবং সুযোগ-সুবিধা প্রদানের বিষয়টিকেই সুনজরে দেখেন। তাই নিজের প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের সন্তুষ্ট রাখতে এবং একইসঙ্গে তাদের দক্ষ করে তুলতে গুটিকয়েক পদ্ধতি গ্রহণ করতে পারেন কর্তৃপক্ষ। এখানে দেখুন এমনই কয়েকটি পদ্ধতি।
১. ট্রেনিং প্রোগ্রাম : গ্লাসডোরসের জরিপে দেখা যায়, অধিকাংশ কর্মীরা বিশ্বাস করেন, প্রশিক্ষণ দেওয়া হলে কর্মক্ষেত্রে তাদের দক্ষতা অনেক বেড়ে যাবে। এমনকি এই প্রশিক্ষণকে তারা শিক্ষাগত সার্টিফিকেটের চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন। তাই তাদের জন্য প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে পারেন।
২. একে অপরের শিক্ষক : প্রতিষ্ঠানগুলো এতোদিন মাস্টার্স ডিগ্রি শেষ করা, কমিউনিকেশনে দক্ষ, নেতৃত্বের গুণ রয়েছে এমন কর্মী খুঁজে বের করার চেষ্টা করেছে। এখন প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের কর্মীদের প্রত্যেককে অপরের শিক্ষক বানানো প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। অর্থাৎ তারা সবাই সবার শিক্ষক এবং একইসঙ্গে শিক্ষার্থী। কাজের সময় একে অপরকে তার অভিজ্ঞতা দিয়ে সাহায্য করবে এবং নেবে। এই কাজটি নিজ প্রতিষ্ঠানেও করা যায়।
৩. সাবসিডি অনলাইন ট্রেনিং প্রোগ্রাম : কর্মীদের প্রশিক্ষণের জন্য অনলাইনে প্রোগ্রামের ব্যবস্থা করতে পারেন। তারা কাজ করবেন এবং অনলাইনে নিজেরাই প্রশিক্ষণ নেবেন।
৪. কনফারেন্স এবং এক্সপোতে কর্মীদের প্রেরণ : স্টাফদের নিয়ে কনফারেন্স বা এক্সপোর আয়োজন করা ব্যয়বহুল হতে পারে। তাই কর্মীদের অন্যান্য স্থানের কনফারেন্সে প্রেরণ করতে পারেন। সেখানে তারা কাজের পরিধি এবং তাদের নানা দায়িত্বশীলতা সম্পর্কে অনেক জ্ঞান অর্জন করতে পারবে।
৫. অন্য বিভাগেও দায়িত্বপালন করানো : যদিও সব কর্মীর দায়িত্ব এবং বিভাগ নির্দিষ্ট করা থাকে, তবুও মাঝে মধ্যে তাদের অন্য বিভাগের কাজে লাগিয়ে দেওয়া যেতে পারে। এতে করে সবাই সব কাজে দক্ষ হয়ে উঠবেন। তা ছাড়া কারো অনুপস্থিতিতে একান্ত জরুরি কাজ করিয়ে নিতেও কোনো সমস্যা হবে না। এই পদ্ধতিতে সবাইকে সব কাজের উপযোগী করে তোলা যায়।
সূত্র : বিজনেস ইনসাইডার
No comments:
Post a Comment