ভোলার সংলগ্ন
বঙ্গোপসাগরে ঝড়ের কবলে পড়ে জেলেদের মাছ ধরার ৬টি ট্রলার ও একটি ফিশিং বোট ডুবির
ঘটনা ঘটেছে। এতে ৪৯ জেলে
উদ্ধার হলেও সোমবার পর্যন্ত নিখোঁজ রয়েছেন ২৫ জেলে।
শনিবার সন্ধ্যায় দৌলতখানের একটি ফিশিং বোট ও রোববার সন্ধ্যায় চরফ্যাশনের ৬টি মাছ ধরার ট্রলার ডুবে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
ফিশিং বোট ডুবিতে নিখোঁজ ১১ জনের মধ্যে দৌলতখানের এফ বি মা-২ বোটের জেলেদের মধ্যে ইসমাইল (৩৮), মতি (৫০) ও আবুর (৬০) নাম জানা গেছে।
উদ্ধার হওয়া জেলেদের মধ্যে ফারুক (৬০), আব্দুর রহিম (৩০), আলেম (৫৫), মোস্তফা (৪৫) ও কালু (৩২) নাম পাওয়া গেছে। এদের বাড়ি দৌলতখান উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে।
চরফ্যাশনের ঢালচর মৎস্য আড়ৎদার সমিতির সভাপতি নান্নু মাতাব্বর জানান, রোববার সন্ধ্যার পর বঙ্গোপসাগরের পূবের চর, শিবপর ও কালুচর সীমানায় হারুন মাঝি, ইউসুফ মাঝি, সিরাজ মাঝি, শাজাহান মাঝি, কামাল ও হুমায়ুন মাঝি ট্রলার ঘূর্ণিঝড়ের কবলে পড়ে ডুবে যায়।
এদের মধ্যে হারুন মাঝির ট্রলারে থাকা ৫ জেলের সবাই, ইউসুফ মাঝির ১১ জেলের সবাই, সিরাজ মাঝির ট্রলারের ৬ জনের সবাই, শাজাহান মাঝির ১৪ জনের সবাই, কামাল মাঝির ৬ জনের সবাই এবং হুমায়ুন মাঝির ১৪ জেলের সবাইসহ মোট ৫৬ জেলে নিখোঁজ ছিলেন।
সোমবার সকালে ওই সব ট্রলারের ৪২ জনের সন্ধান পাওয়া গেলেও হুমায়ুন মাঝির ট্রলারের ১৪ মাঝি এখনও নিখোঁজ রয়েছেন।
অপরদিকে, চরফ্যাশনের সংলগ্ন কালনীনি থেকে শতাধিক কিলোমিটার দক্ষিণে গভীর বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের কবলে পড়ে এম বি মা-২ নামের একটি ফিশিং বোট ডুবির ঘটনা ঘটেছে। এতে বোটের ১৮ জেলের মধ্যে ৭ জেলে উদ্ধার হলেও ১১ জেলে নিখোঁজ রয়েছেন।
আহত জেলেদের রোববার সন্ধ্যায় দৌলতখান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
ট্রলার মালিক চৌধুরী মোল্লা বলেন, ট্রলারে তার ছেলে ইসমাইলও ছিল। তাকেও খুজে পাওয়া যাচ্ছেনা। তবে নিখোঁজদের উদ্ধারে অন্য ট্রলারের সহায়তায় উদ্ধার চেষ্টা চলছে।
দৌলতখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর খায়রুল কবির ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ট্রলার মালিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে, বঙ্গোপসাগরে নিখোঁজ জেলেদের পরিবারে কান্নার রোল পড়েছে। স্বজনদের কান্নায় সেখানকার পরিবেশ ভারী হয়ে উঠছে। তারা নিখোঁজদের উদ্ধারে প্রশাসনের সহযোগিগীতা কামনা করেছেন।
এ বিষয়ে ভোলার জেলা প্রশাসক মো. সেলিম রেজা বলেন, নিখোঁজ জেলেদের উদ্ধারে কোস্টগার্ডের সহায়তা চাওয়া হয়েছে। তারা সোমবার ভোর থেকেই উদ্ধার কাজ শুরু করেছে।
শনিবার সন্ধ্যায় দৌলতখানের একটি ফিশিং বোট ও রোববার সন্ধ্যায় চরফ্যাশনের ৬টি মাছ ধরার ট্রলার ডুবে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
ফিশিং বোট ডুবিতে নিখোঁজ ১১ জনের মধ্যে দৌলতখানের এফ বি মা-২ বোটের জেলেদের মধ্যে ইসমাইল (৩৮), মতি (৫০) ও আবুর (৬০) নাম জানা গেছে।
উদ্ধার হওয়া জেলেদের মধ্যে ফারুক (৬০), আব্দুর রহিম (৩০), আলেম (৫৫), মোস্তফা (৪৫) ও কালু (৩২) নাম পাওয়া গেছে। এদের বাড়ি দৌলতখান উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে।
চরফ্যাশনের ঢালচর মৎস্য আড়ৎদার সমিতির সভাপতি নান্নু মাতাব্বর জানান, রোববার সন্ধ্যার পর বঙ্গোপসাগরের পূবের চর, শিবপর ও কালুচর সীমানায় হারুন মাঝি, ইউসুফ মাঝি, সিরাজ মাঝি, শাজাহান মাঝি, কামাল ও হুমায়ুন মাঝি ট্রলার ঘূর্ণিঝড়ের কবলে পড়ে ডুবে যায়।
এদের মধ্যে হারুন মাঝির ট্রলারে থাকা ৫ জেলের সবাই, ইউসুফ মাঝির ১১ জেলের সবাই, সিরাজ মাঝির ট্রলারের ৬ জনের সবাই, শাজাহান মাঝির ১৪ জনের সবাই, কামাল মাঝির ৬ জনের সবাই এবং হুমায়ুন মাঝির ১৪ জেলের সবাইসহ মোট ৫৬ জেলে নিখোঁজ ছিলেন।
সোমবার সকালে ওই সব ট্রলারের ৪২ জনের সন্ধান পাওয়া গেলেও হুমায়ুন মাঝির ট্রলারের ১৪ মাঝি এখনও নিখোঁজ রয়েছেন।
অপরদিকে, চরফ্যাশনের সংলগ্ন কালনীনি থেকে শতাধিক কিলোমিটার দক্ষিণে গভীর বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের কবলে পড়ে এম বি মা-২ নামের একটি ফিশিং বোট ডুবির ঘটনা ঘটেছে। এতে বোটের ১৮ জেলের মধ্যে ৭ জেলে উদ্ধার হলেও ১১ জেলে নিখোঁজ রয়েছেন।
আহত জেলেদের রোববার সন্ধ্যায় দৌলতখান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
ট্রলার মালিক চৌধুরী মোল্লা বলেন, ট্রলারে তার ছেলে ইসমাইলও ছিল। তাকেও খুজে পাওয়া যাচ্ছেনা। তবে নিখোঁজদের উদ্ধারে অন্য ট্রলারের সহায়তায় উদ্ধার চেষ্টা চলছে।
দৌলতখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর খায়রুল কবির ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ট্রলার মালিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে, বঙ্গোপসাগরে নিখোঁজ জেলেদের পরিবারে কান্নার রোল পড়েছে। স্বজনদের কান্নায় সেখানকার পরিবেশ ভারী হয়ে উঠছে। তারা নিখোঁজদের উদ্ধারে প্রশাসনের সহযোগিগীতা কামনা করেছেন।
এ বিষয়ে ভোলার জেলা প্রশাসক মো. সেলিম রেজা বলেন, নিখোঁজ জেলেদের উদ্ধারে কোস্টগার্ডের সহায়তা চাওয়া হয়েছে। তারা সোমবার ভোর থেকেই উদ্ধার কাজ শুরু করেছে।
No comments:
Post a Comment