চাকরি ছাড়ার স্বপ্ন অনেকে দেখলেও বাস্তবে এটি
কোনো সহজ কাজ নয়। আর নতুন চাকরিতে বেশি বেতন, সুবিধাজনক
কর্মঘণ্টা কিংবা অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা যাই থাকুক না কেন, বর্তমান
চাকরির ঝামেলা সম্পূর্ণ নিষ্পত্তি না করতে পারলে পরবর্তী চাকরিতেও তা বিপত্তি
ঘটাতে পারে। আর তাই কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে চাকরি ছেড়ে দেব বললেই তা হঠাৎ
করে ছাড়া যায় না। এ জন্য প্রয়োজন কিছু বিষয় নিষ্পত্তি করা। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি
জানিয়েছে বিজনেস ইনসাইডার। চাকরি ছাড়ার আগে যে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়
নিষ্পত্তি করতে হবে,
তা এখানে দেওয়া হলো-
১. নিজেকে রক্ষা করুন
আপনার বর্তমান চাকরি ছাড়ার আগে নিয়োগকর্তার কাছ থেকে পাওয়া নিয়োগপত্র দেখে নিন। এতে আপনার চাকরি ছাড়ার কত দিন আগে নোটিস দেওয়ার কথা লেখা আছে, সে অনুযায়ী নোটিস দিন। এ ছাড়া চাকরি ছাড়ার ক্ষেত্রে কোনো বিধিনিষেধ আছে কি না, তা দেখে নিন। এসব নিয়মকানুন ভঙ্গ করা হলে তার কারণে আপনি কিংবা আপনার নতুন নিয়োগকর্তা মামলার সম্মুখীন হতে পারেন।
২. বেতন-বোনাস নিয়ে নিন
সাধারণ অর্থে আপনি কোনো প্রতিষ্ঠানে কাজ করলে সেখান থেকে বেতন ও বোনাস পাওয়ার কথা। কিন্তু চাকরি ছাড়লে এ বিষয়টি ভিন্ন দিকে মোড় নিতে পারে। চাকরি ছাড়ার পর অনেক প্রতিষ্ঠানই কর্মীদের বেতন কিংবা বোনাস আটকে দেয়। অনেক প্রতিষ্ঠান আবার সময়মতো নোটিস দেওয়া হয়নি বলে কিছু টাকা জরিমানা হিসেবে কেটে রাখে। তাই চাকরি ছাড়ার আগেই এসব বিষয়ে যথাযথ খবর নিয়ে নিন।
৩. সবার আগে বসকে বলুন
আপনার বসের সঙ্গে সম্পর্ক যাই হোক না কেন, সবার আগে চাকরি ছাড়ার কথাটি তাকেই জানানো উচিত। আর এ বিষয়টি লিখিত জানাতে পারলেই সবচেয়ে ভালো হয় (অন্যথায় নোটিস দেওয়ার তারিখের রেকর্ড থাকে না)। সহকর্মীদের জানাতে হবে পরবর্তী ধাপে। আপনার বস যদি চাকরি ছাড়ার বিষয়টি অন্যদের কাছ থেকে জানতে পারে তাহলে তা মোটেই ভালো বিষয় হবে না। চাকরি ছাড়ার সময় সমস্ত বিষয় ঠিকঠাক করে একবারেই বিস্তারিত তথ্যসহ বসের কাছে জানান। আর এ সময়ে আবেগগত বিষয় কিংবা অভিযোগের দীর্ঘ তালিকা বের করার প্রয়োজন নেই।
১. নিজেকে রক্ষা করুন
আপনার বর্তমান চাকরি ছাড়ার আগে নিয়োগকর্তার কাছ থেকে পাওয়া নিয়োগপত্র দেখে নিন। এতে আপনার চাকরি ছাড়ার কত দিন আগে নোটিস দেওয়ার কথা লেখা আছে, সে অনুযায়ী নোটিস দিন। এ ছাড়া চাকরি ছাড়ার ক্ষেত্রে কোনো বিধিনিষেধ আছে কি না, তা দেখে নিন। এসব নিয়মকানুন ভঙ্গ করা হলে তার কারণে আপনি কিংবা আপনার নতুন নিয়োগকর্তা মামলার সম্মুখীন হতে পারেন।
২. বেতন-বোনাস নিয়ে নিন
সাধারণ অর্থে আপনি কোনো প্রতিষ্ঠানে কাজ করলে সেখান থেকে বেতন ও বোনাস পাওয়ার কথা। কিন্তু চাকরি ছাড়লে এ বিষয়টি ভিন্ন দিকে মোড় নিতে পারে। চাকরি ছাড়ার পর অনেক প্রতিষ্ঠানই কর্মীদের বেতন কিংবা বোনাস আটকে দেয়। অনেক প্রতিষ্ঠান আবার সময়মতো নোটিস দেওয়া হয়নি বলে কিছু টাকা জরিমানা হিসেবে কেটে রাখে। তাই চাকরি ছাড়ার আগেই এসব বিষয়ে যথাযথ খবর নিয়ে নিন।
৩. সবার আগে বসকে বলুন
আপনার বসের সঙ্গে সম্পর্ক যাই হোক না কেন, সবার আগে চাকরি ছাড়ার কথাটি তাকেই জানানো উচিত। আর এ বিষয়টি লিখিত জানাতে পারলেই সবচেয়ে ভালো হয় (অন্যথায় নোটিস দেওয়ার তারিখের রেকর্ড থাকে না)। সহকর্মীদের জানাতে হবে পরবর্তী ধাপে। আপনার বস যদি চাকরি ছাড়ার বিষয়টি অন্যদের কাছ থেকে জানতে পারে তাহলে তা মোটেই ভালো বিষয় হবে না। চাকরি ছাড়ার সময় সমস্ত বিষয় ঠিকঠাক করে একবারেই বিস্তারিত তথ্যসহ বসের কাছে জানান। আর এ সময়ে আবেগগত বিষয় কিংবা অভিযোগের দীর্ঘ তালিকা বের করার প্রয়োজন নেই।
No comments:
Post a Comment