মালয়েশিয়া
এয়ারলাইন্সের যাত্রী বোঝাই বিমান ধ্বংস যে নিছক দুর্ঘটনা নয় তা ক্রমেই দৃঢ়
হচ্ছে। বাক মিসাইল নিক্ষেপ করেই ২৮৩জন যাত্রী ও ১৫জন
ক্রু সদস্য নিয়ে যাওয়া বিমানটিকে ধ্বংস করা হয়েছে বলে দাবি বিশেষজ্ঞদের। এর মধ্যেই রাশিয়াকে চাপে ফেলতে সচেষ্ট হয়েছে আমেরিকা-সহ তামাম
পশ্চিমী দুনিয়ার দেশগুলি। এদিকে ইউক্রেন-রাশিয়া
যুযুধান দুই পক্ষের তিক্ততা নয়া উচ্চতায় পৌঁছেছে। শনিবার
ইউক্রেন সরকার দাবি করেছে, রাশিয়ার মদতে
দুর্ঘটনাস্থল থেকে প্রমাণ লোপাট করছে বিচ্ছিন্নতাবাদীরা। তোরেজ
শহরের পার্শ্ববর্তী এলাকা থেকে ৩৮টি দেহও তারা সরিয়ে ফেলেছে বলে অভিযোগ করেছে
কিয়েভ। ওই ৩৮টি দেহ পূর্ব ইউক্রেনে বিরোধীদের
খাসতালুক ডোনেটসকের হাসপাতালে রাখা হয়েছে বলে বিবৃতিতে জানিয়েছে ইউক্রেন।
বৃহস্পতিবার ইউক্রেন রাশিয়া সীমান্তে মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্সের বিমান ধ্বংসের খবর চাউর হতেই ঘটনার জন্য রুশপন্থী বিচ্ছিন্নতাবাদীদের দায়ী করেছিল ইউক্রেন সরকার। তাদের দাবির স্বপক্ষে রুশ সেনার সঙ্গে বিরোধীদের টেলিফোনে কথোপকথনও প্রকাশ করেছিল তারা। বাক মিসাইল নিক্ষেপ করে বিমান ধ্বংস করা হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। ঘটনার পিছনে রাশিয়াকেই দায়ী করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা।
সূত্র: কলকাতা ২৪x৭
বৃহস্পতিবার ইউক্রেন রাশিয়া সীমান্তে মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্সের বিমান ধ্বংসের খবর চাউর হতেই ঘটনার জন্য রুশপন্থী বিচ্ছিন্নতাবাদীদের দায়ী করেছিল ইউক্রেন সরকার। তাদের দাবির স্বপক্ষে রুশ সেনার সঙ্গে বিরোধীদের টেলিফোনে কথোপকথনও প্রকাশ করেছিল তারা। বাক মিসাইল নিক্ষেপ করে বিমান ধ্বংস করা হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। ঘটনার পিছনে রাশিয়াকেই দায়ী করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা।
সূত্র: কলকাতা ২৪x৭
No comments:
Post a Comment