দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যাদা সবাই দিতে পারেন না। তাই
পরিণামে অতি প্রয়োজনীয় দাঁতের ক্ষয়ের শিকার হওয়া বা যন্ত্রণা ভোগ করতে হয়। চিকিৎসকের
কাছে দৌড়ালেও অসহ্য এই যন্ত্রণাভোগের হাত থেকে মুক্তি নেই। তাই আগে থেকেই দাঁতের
মর্যাদা দেওয়া জরুরি। এখানে দেখে নিন ৭টি কারণ যার মাধ্যমে আমরা দাঁতের ক্ষতি করি।
১. দাঁত কিড়মিড় করা : নিজের অজান্তে রাগ, ক্ষোভ বা অস্থিরতার বশে আমরা দাঁতে দাঁত চেপে রাখি বা দাঁত কিড়মিড় করি। আবার অনেকে ঘুমের মধ্যেই এটি করে থাকেন। এতে দাঁতের এনামেলের ভয়ানক ক্ষতি হয়, দাঁতের কোণা ভেঙে যেতে পারে। চিকিৎসকের পরামর্শের পাশাপাশি মাউথ গার্ড ব্যবহার করা এবং কিছু সাবধাণতা অবলম্বন করা যেতে পারে।
২. টিএমজে : এর পুরো অর্থ টেমপোরোম্যান্ডিবুলার জয়েন্ট। খাবার চিবিয়ে বা চুষে বা গিলে খাওয়া, কথা বলা ইত্যাদি কাজে দাঁত কল-কব্জার মতো ক্রিয়াশীল হয়। দাঁত যেভাবে সারিবদ্ধভাবে সাজানো থাকে, তার প্রান্তগুলোতে অসাঞ্জস্যতা দেখা দিতে পারে। চিবানোর কাজে যে অংশ বেশি ব্যবহার করা হয় সে সব অংশ ক্ষয়ে গেলে নানা যন্ত্রণা তৈরি হয়। এটা একাধারে কষ্টদায়ক এবং বিষাদগ্রস্ত।
৩. ভাঙা দাঁত : একটি ভাঙা বা ফাটা দাঁত ব্যাপক যন্ত্রণা দিতে পারে। যদি এমনিতেই একটি দাঁত ভেঙে যায়, তবে দেরি না করে চিকিৎসকের কাছে যান। আবার দুর্ঘটনাবশত দাঁত ভেঙে যেতে পারে। কালবিলম্ব না করে যন্ত্রণায় পাগল হয়ে যাওয়ার আগেই চিকিৎসকের দ্বারস্থ হোন।
৪. ক্যাভিটি : এটি একাধারে ব্যথা সৃষ্টি করে এবং এর যন্ত্রণায় রীতিমতো অসুস্থ হয়ে যান সবাই। ব্যথার সঞ্চার না হওয়া পর্যন্ত অনেকে বুঝতেই পারেন না যে দাঁতে ছিদ্র রয়েছে। দাঁত ফিলিংয়ের মাধ্যমে সাধারণত চিকিৎসকরা এ সমস্যার সমাধান করেন।
৫. অ্যাবসসেস : এটা আরো জটিল এবং মারাত্মক সমস্যা। এটা এক ধরনের ফোড়া যা মুসলিতে দেখা দেয়। সাধারণত রুট ক্যানাল চিকিৎসাপদ্ধতি হিসেবে গ্রহণ করা হয়। চিকিৎসার আগে অ্যান্টিবায়োটিক খেতে হয়।
৬. সংক্রমণ : দাঁতের যন্ত্রণা সৃষ্টির জন্য সংক্রমণও দায়ী। গিনগিভিটিসের মতো গাম ডিজিস হতে পারে। চিকিৎসা নির্ভর করে কী ধরনের সংক্রমণ হয়েছে এবং দাঁতের কোন অংশে হয়েছে তার ওপর।
৭. স্পর্শকাতর দাঁত : খাবারের স্পর্শে ব্যাপক পীড়া দেয় স্পর্শকাতর দাঁত। এমনিতেই ঠান্ডা আইসক্রিম বা বরফ চিবিয়ে খাওয়ার সময় এ সমস্যা হতে পারে। আবার বেশি গরম কফিতে চুমুক দিলেও এ সমস্যা হতে পারে। এসব কাজ করতে গেলে হঠাৎ করেই যন্ত্রণা শুরু করে দাঁত এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রে ছিদ্র বা ক্যাভিটি রয়েছে বলেই ধরে নেওয়া হয়। চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি বলেই বিবেচিত হয়। সূত্র : ইন্টারনেট
১. দাঁত কিড়মিড় করা : নিজের অজান্তে রাগ, ক্ষোভ বা অস্থিরতার বশে আমরা দাঁতে দাঁত চেপে রাখি বা দাঁত কিড়মিড় করি। আবার অনেকে ঘুমের মধ্যেই এটি করে থাকেন। এতে দাঁতের এনামেলের ভয়ানক ক্ষতি হয়, দাঁতের কোণা ভেঙে যেতে পারে। চিকিৎসকের পরামর্শের পাশাপাশি মাউথ গার্ড ব্যবহার করা এবং কিছু সাবধাণতা অবলম্বন করা যেতে পারে।
২. টিএমজে : এর পুরো অর্থ টেমপোরোম্যান্ডিবুলার জয়েন্ট। খাবার চিবিয়ে বা চুষে বা গিলে খাওয়া, কথা বলা ইত্যাদি কাজে দাঁত কল-কব্জার মতো ক্রিয়াশীল হয়। দাঁত যেভাবে সারিবদ্ধভাবে সাজানো থাকে, তার প্রান্তগুলোতে অসাঞ্জস্যতা দেখা দিতে পারে। চিবানোর কাজে যে অংশ বেশি ব্যবহার করা হয় সে সব অংশ ক্ষয়ে গেলে নানা যন্ত্রণা তৈরি হয়। এটা একাধারে কষ্টদায়ক এবং বিষাদগ্রস্ত।
৩. ভাঙা দাঁত : একটি ভাঙা বা ফাটা দাঁত ব্যাপক যন্ত্রণা দিতে পারে। যদি এমনিতেই একটি দাঁত ভেঙে যায়, তবে দেরি না করে চিকিৎসকের কাছে যান। আবার দুর্ঘটনাবশত দাঁত ভেঙে যেতে পারে। কালবিলম্ব না করে যন্ত্রণায় পাগল হয়ে যাওয়ার আগেই চিকিৎসকের দ্বারস্থ হোন।
৪. ক্যাভিটি : এটি একাধারে ব্যথা সৃষ্টি করে এবং এর যন্ত্রণায় রীতিমতো অসুস্থ হয়ে যান সবাই। ব্যথার সঞ্চার না হওয়া পর্যন্ত অনেকে বুঝতেই পারেন না যে দাঁতে ছিদ্র রয়েছে। দাঁত ফিলিংয়ের মাধ্যমে সাধারণত চিকিৎসকরা এ সমস্যার সমাধান করেন।
৫. অ্যাবসসেস : এটা আরো জটিল এবং মারাত্মক সমস্যা। এটা এক ধরনের ফোড়া যা মুসলিতে দেখা দেয়। সাধারণত রুট ক্যানাল চিকিৎসাপদ্ধতি হিসেবে গ্রহণ করা হয়। চিকিৎসার আগে অ্যান্টিবায়োটিক খেতে হয়।
৬. সংক্রমণ : দাঁতের যন্ত্রণা সৃষ্টির জন্য সংক্রমণও দায়ী। গিনগিভিটিসের মতো গাম ডিজিস হতে পারে। চিকিৎসা নির্ভর করে কী ধরনের সংক্রমণ হয়েছে এবং দাঁতের কোন অংশে হয়েছে তার ওপর।
৭. স্পর্শকাতর দাঁত : খাবারের স্পর্শে ব্যাপক পীড়া দেয় স্পর্শকাতর দাঁত। এমনিতেই ঠান্ডা আইসক্রিম বা বরফ চিবিয়ে খাওয়ার সময় এ সমস্যা হতে পারে। আবার বেশি গরম কফিতে চুমুক দিলেও এ সমস্যা হতে পারে। এসব কাজ করতে গেলে হঠাৎ করেই যন্ত্রণা শুরু করে দাঁত এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রে ছিদ্র বা ক্যাভিটি রয়েছে বলেই ধরে নেওয়া হয়। চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি বলেই বিবেচিত হয়। সূত্র : ইন্টারনেট
No comments:
Post a Comment