ভিডিও গেম খেলতে
পছন্দ করেন অনেকেই। সে অফিসের ডেক্সটপ হোক কিংবা হাতের
মোবাইল ফোন। সময় পেলেই একদান খেলে নেওয়া যায় ভিডিও গেম। তবে, এই
গেম খেলার এক নয়া পন্থা
এলো। এবার থেকে ভিডিও গেম খেলা যাবে টি-শার্টে। এককথায়, পরিধেয়
গেমস।
কথাটা শুনলে একটু খটকাই লাগে। গেমস আবার পরা যায় নাকি? পরিধেয় বস্ত্রে কম্পিউটারের পরে এবার এল গেমস। স্বাভাবিকভাবেই উচ্ছসিত প্রযুক্তিপ্রেমীরা।
ঠিক এমনই এক ধরনের গেমস তৈরি করেছে লুক্সেমবার্গের মার্ক কারজার। কারজারের দ্য ডাই প্রজেক্টের অধিনে টি-শার্টে গেমটি তৈরি করেছে। গেমটি টি-শার্ট পরা অবস্থায় খেলা যাবে।আবার এর মাধ্যমে গত ৩০ বছরের গেমিং শিল্পের রেকর্ড ভেঙে নতুন যুগের সূচনা করেছে টেটরিস নামের গেসমটি।
গেমটি তৈরিতে ১২৮টি এলইডি লাইট ব্যবহার করা হয়েছে। বসানো হয়েছে টি-শার্টের নিচে (ভেতরের পাশে)। চারটি এএ সাইটের ব্যাটারিতে চলা টি-শার্টের নিচের এই গেমটির অবস্থান দেখলে মনে হবে এটা কোনও টি-শার্ট নয়, হার্ডওয়্যার হাউজ। টি-শার্টের সামনের অংশটা হলো খেলার মাঠ (প্লে ফিল্ড)।
গেমটির আপলোড করা হয়েছে ইউটিউবে। ইউটিউবে ছাড়ার পরে গেমটি দ্রুত খোঁজার তালিকায় উঠে এসেছে প্রকৃত গেম প্রেমীদের কারণে।
কথাটা শুনলে একটু খটকাই লাগে। গেমস আবার পরা যায় নাকি? পরিধেয় বস্ত্রে কম্পিউটারের পরে এবার এল গেমস। স্বাভাবিকভাবেই উচ্ছসিত প্রযুক্তিপ্রেমীরা।
ঠিক এমনই এক ধরনের গেমস তৈরি করেছে লুক্সেমবার্গের মার্ক কারজার। কারজারের দ্য ডাই প্রজেক্টের অধিনে টি-শার্টে গেমটি তৈরি করেছে। গেমটি টি-শার্ট পরা অবস্থায় খেলা যাবে।আবার এর মাধ্যমে গত ৩০ বছরের গেমিং শিল্পের রেকর্ড ভেঙে নতুন যুগের সূচনা করেছে টেটরিস নামের গেসমটি।
গেমটি তৈরিতে ১২৮টি এলইডি লাইট ব্যবহার করা হয়েছে। বসানো হয়েছে টি-শার্টের নিচে (ভেতরের পাশে)। চারটি এএ সাইটের ব্যাটারিতে চলা টি-শার্টের নিচের এই গেমটির অবস্থান দেখলে মনে হবে এটা কোনও টি-শার্ট নয়, হার্ডওয়্যার হাউজ। টি-শার্টের সামনের অংশটা হলো খেলার মাঠ (প্লে ফিল্ড)।
গেমটির আপলোড করা হয়েছে ইউটিউবে। ইউটিউবে ছাড়ার পরে গেমটি দ্রুত খোঁজার তালিকায় উঠে এসেছে প্রকৃত গেম প্রেমীদের কারণে।
No comments:
Post a Comment