প্রত্যেক
মানুষেরই মাউস ব্যবহার বা টাইপিংয়ের ধরন অন্যদের থেকে ভিন্ন। আর
এ মাউস ব্যবহার কিংবা টাইপিং সূক্ষ্মভাবে বিশ্লেষণ করলে যে কোনো মানুষকে সনাক্ত
করা সম্ভব হবে। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে বিজনেস
ইনসাইডার।
ইউনিভার্সিটি অফ অক্সফোর্ডের বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, টাইপিংয়ের ধরন বিশ্লেষণ করে শুধু কোনো মানুষকে সনাক্ত করা যাবে তাই নয়, এর মাধ্যমে আরও কিছু বিষয় জানা যাবে। কম্পিউটার ও স্মার্টফোনে একজন মানুষের আচরণ বিশ্লেষণ করে জানা যাবে ব্যক্তিটি মাদকাসক্ত কিংবা যৌনতায় লিপ্ত কি না।
গবেষকরা কিবোর্ড ব্যবহারে প্রত্যেক মানুষের ভিন্ন ভিন্ন আচরণ সনাক্ত করতে সক্ষম হয়েছেন। আর তাদের এ ভিন্নতা সহজেই সনাক্ত করা যায় বলে জানাচ্ছেন তারা। তারা কিভাবে টাইপ করে, কিভাবে মাউস নাড়ায় কিংবা ফোন ধরে সব কিছুই ভিন্ন হয়।
গবেষণায় পাঁচশ পৃথক আচরণ সনাক্ত করা হয়েছে। আর এগুলো একত্রিত করে তারা তৈরি করেছেন ‘ইলেক্ট্রনিক্যালি ডিফাইন্ড ন্যাচারাল অ্যাট্রিবিউটস’ (ইডিএনএ)। কেউ যদি মাদক নেয় বা যৌনতায় লিপ্ত হয় তখন স্বাভাবিক ছন্দের পতন ঘটে। আর এ ছন্দপতন ধরা সম্ভব প্রযুক্তি ব্যবহার করে।
এ প্রযুক্তির উন্নয়নকারী এবং অক্সফোর্ড বায়োক্রনোমেট্রিক্স-এর প্রধান নির্বাহী অ্যাড্রিয়ান নিল বলেন, ‘ইলেক্ট্রনিক ডিএনএর মাধ্যমে আপনার বহু তথ্য পাওয়া সম্ভব।’
তিনি আরও বলেন, ‘ডিএনএর মতোই এটি ফাঁকি দেওয়া প্রায় অসম্ভব। আর অলনাইনে গিয়ে আপনার নিজের মতো আচরণ বাদ দেওয়াও খুব কঠিন।’
ইউনিভার্সিটি অফ অক্সফোর্ডের বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, টাইপিংয়ের ধরন বিশ্লেষণ করে শুধু কোনো মানুষকে সনাক্ত করা যাবে তাই নয়, এর মাধ্যমে আরও কিছু বিষয় জানা যাবে। কম্পিউটার ও স্মার্টফোনে একজন মানুষের আচরণ বিশ্লেষণ করে জানা যাবে ব্যক্তিটি মাদকাসক্ত কিংবা যৌনতায় লিপ্ত কি না।
গবেষকরা কিবোর্ড ব্যবহারে প্রত্যেক মানুষের ভিন্ন ভিন্ন আচরণ সনাক্ত করতে সক্ষম হয়েছেন। আর তাদের এ ভিন্নতা সহজেই সনাক্ত করা যায় বলে জানাচ্ছেন তারা। তারা কিভাবে টাইপ করে, কিভাবে মাউস নাড়ায় কিংবা ফোন ধরে সব কিছুই ভিন্ন হয়।
গবেষণায় পাঁচশ পৃথক আচরণ সনাক্ত করা হয়েছে। আর এগুলো একত্রিত করে তারা তৈরি করেছেন ‘ইলেক্ট্রনিক্যালি ডিফাইন্ড ন্যাচারাল অ্যাট্রিবিউটস’ (ইডিএনএ)। কেউ যদি মাদক নেয় বা যৌনতায় লিপ্ত হয় তখন স্বাভাবিক ছন্দের পতন ঘটে। আর এ ছন্দপতন ধরা সম্ভব প্রযুক্তি ব্যবহার করে।
এ প্রযুক্তির উন্নয়নকারী এবং অক্সফোর্ড বায়োক্রনোমেট্রিক্স-এর প্রধান নির্বাহী অ্যাড্রিয়ান নিল বলেন, ‘ইলেক্ট্রনিক ডিএনএর মাধ্যমে আপনার বহু তথ্য পাওয়া সম্ভব।’
তিনি আরও বলেন, ‘ডিএনএর মতোই এটি ফাঁকি দেওয়া প্রায় অসম্ভব। আর অলনাইনে গিয়ে আপনার নিজের মতো আচরণ বাদ দেওয়াও খুব কঠিন।’
No comments:
Post a Comment