কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া বেশ খরচবহুল। সেইসঙ্গে
হাতখরচের বিষয় যোগ হওয়ার পর ব্যয় বেড়ে যায় প্রচুর। তা ছাড়া এ সময় ছেলে-মেয়েরা
বাইরে ঘুরতে যাওয়া,
আড্ডা ইত্যাদি উপভোগ করে বন্ধুদের সঙ্গে। সব
মিলিয়ে এ সময় অর্থের অপচয় করা উচিত নয়। এখানে তাই এ বয়সীদের ১০টি খরচকে অপচয় হিসেবে
গণ্য করেছেন বিশেষজ্ঞরা। এগুলো দেখে নিন।
১. প্রিন্টার : আধুনিক ডিজিটাল যুগে সবার ঘরেই কম্পিউটার থাকেই। তার সঙ্গে ছেলে-মেয়েরা যোগ করতে চান একটি ভালো মানের প্রিন্টার। যেকোনো অ্যাসাইনমেন্ট বাড়িতে করে নিতে প্রিন্টারের প্রয়োজন হয়। কিন্তু বর্তমানে ই-মেইলের মাধ্যমেও এসব কাজ গ্রহণযোগ্য হয়। তা ছাড়া বাইরে থেকে অল্প খরচেও অ্যাসাইনমেন্ট করিয়ে নেওয়া যায়। কিন্তু বড় অংকের অর্থ দিয়ে প্রিন্টার কেনার প্রয়োজন নেই।
২. ট্যাবলেট : এটা একটা ব্যয়বহুল সৌখিন পণ্য যার সব কাজ মোবাইলেই সারা যায়। বাড়িতে যদি কম্পিটার থাকে তবে আর কিছুই প্রয়োজন পড়ে না।
৩. দামি বিছানা : ঘুমানোর জন্য যে বিছানাটি রয়েছে তা অবস্থা যদি শোচনীয় থাকে তবে সারিয়ে নিতে পারেন। কিন্তু সেখানে দামি ম্যাট্রেস দেওয়ার প্রয়োজন নেই। তা ছাড়া বিশেষ ধরনের দামি খাটেরও প্রয়োজন নেই। এর পেছনে যে অর্থ খরচ হবে তা পড়াশোনার কাজে লাগবে।
৪. এইচডি টিভি : বাড়ির টেলিভিশনটি পছন্দ না হলে একজন শিক্ষার্থীর দেখার জন্য এইচডি টিভির প্রয়োজন নেই। তার লিখাপড়া করতেই অনেক সময় চলে যাবে। অল্প সময়ের জন্য টিভি দেখতে এতো দামি টিভি কিনে অর্থের অপচয় অর্থহীন।
৫. আইরন এবং আইরন বোর্ড : এ বয়সী ছেলে-মেয়েদের বাড়িতে আইরন বোর্ডে বসে কাপড় স্ত্রী করার সময় কোথায়? তাই এই অপ্রয়োজনীয় যন্ত্রের পেছনে অর্থ খরচের প্রয়োজন নেই।
৬. দামি পোশাক : পছন্দের কাপড় কিনতে কে না পছন্দ করে। তা ছাড়া এ বয়সীদের মধ্যে পোশাক কেনার প্রতি দারুণ আগ্রহ থাকে। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়া-আসার জন্য সাধারণ মানের কাপড় কেনাই ভালো। কারণ এগুলো দ্রুত ময়লা ও নষ্ট হয়ে যায়। তাই দামি পোশাক কিনে ওয়ারড্রোব ভরে ফেলার প্রয়োজন নেই।
৭. ল্যাপটপ : কম্পিউটার থাকার পরও দামি ল্যাপটপের প্রয়োজন পড়ে না। তা ছাড়া কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়েই কাজের জন্য কম্পিউটার ব্যবহারের জন্য সাইবার ক্যাফে থাকে। তাই অযথা বিপুল অর্থ খরচ করে একটি ল্যাপটপ কেনা অপচয় ছাড়া আর কিছুই নয়।
৮. ছোট ফ্রিজ : যতো অলসই হোক আপনার ছেলে বা মেয়ে, রাতে উঠে কিচেন বা ডায়নিংয়ে গিয়ে খাবার বা পানি খেতে নিশ্চয়ই তার তেমন সমস্যা নেই। তা ছাড়া এ জন্য একটি ছোট ফ্রিজ কিনে নেওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। এটি স্রেফ অর্থের অপচয়।
৯. এক্সটারনাল হার্ড ড্রাইভ : ক্লাউড স্টোরেজ এবং কম্পিউটারের ব্যাপক হার্ড ড্রাইভ থাকার পরও একটি এক্সটারনাল হার্ড ড্রাইভের প্রয়োজন নেই। এ ছাড়া বিভিন্ন ই-মেইল অ্যাকাউন্ট, ওয়ান ড্রাইভ, অ্যাপলের আইক্লাউড, ড্রপবক্স ইত্যাদি থাকতে পয়সা খরচ করে এক্সটারনাল হার্ড ড্রাইভ কেনা অপচয়।
১০. দামি মোবাইল : বেশ ভালো মানের স্পেসিফিকেশনসহ একটি মোবাইল কেনা যায়। কিন্তু এর জন্য অ্যাপলের আইফোন বা ব্ল্যাকবেরি কেনার প্রয়োজন পড়ে না। এটি শিক্ষার্থীদের জন্য বিলাসিতা। তাই ব্রাউজ করতে পারবেন বা অন্যান্য কাজ করা যাবে এমন একটি মোবাইল কিনুন। সূত্র : বিজনেস ইনসাইডার
১. প্রিন্টার : আধুনিক ডিজিটাল যুগে সবার ঘরেই কম্পিউটার থাকেই। তার সঙ্গে ছেলে-মেয়েরা যোগ করতে চান একটি ভালো মানের প্রিন্টার। যেকোনো অ্যাসাইনমেন্ট বাড়িতে করে নিতে প্রিন্টারের প্রয়োজন হয়। কিন্তু বর্তমানে ই-মেইলের মাধ্যমেও এসব কাজ গ্রহণযোগ্য হয়। তা ছাড়া বাইরে থেকে অল্প খরচেও অ্যাসাইনমেন্ট করিয়ে নেওয়া যায়। কিন্তু বড় অংকের অর্থ দিয়ে প্রিন্টার কেনার প্রয়োজন নেই।
২. ট্যাবলেট : এটা একটা ব্যয়বহুল সৌখিন পণ্য যার সব কাজ মোবাইলেই সারা যায়। বাড়িতে যদি কম্পিটার থাকে তবে আর কিছুই প্রয়োজন পড়ে না।
৩. দামি বিছানা : ঘুমানোর জন্য যে বিছানাটি রয়েছে তা অবস্থা যদি শোচনীয় থাকে তবে সারিয়ে নিতে পারেন। কিন্তু সেখানে দামি ম্যাট্রেস দেওয়ার প্রয়োজন নেই। তা ছাড়া বিশেষ ধরনের দামি খাটেরও প্রয়োজন নেই। এর পেছনে যে অর্থ খরচ হবে তা পড়াশোনার কাজে লাগবে।
৪. এইচডি টিভি : বাড়ির টেলিভিশনটি পছন্দ না হলে একজন শিক্ষার্থীর দেখার জন্য এইচডি টিভির প্রয়োজন নেই। তার লিখাপড়া করতেই অনেক সময় চলে যাবে। অল্প সময়ের জন্য টিভি দেখতে এতো দামি টিভি কিনে অর্থের অপচয় অর্থহীন।
৫. আইরন এবং আইরন বোর্ড : এ বয়সী ছেলে-মেয়েদের বাড়িতে আইরন বোর্ডে বসে কাপড় স্ত্রী করার সময় কোথায়? তাই এই অপ্রয়োজনীয় যন্ত্রের পেছনে অর্থ খরচের প্রয়োজন নেই।
৬. দামি পোশাক : পছন্দের কাপড় কিনতে কে না পছন্দ করে। তা ছাড়া এ বয়সীদের মধ্যে পোশাক কেনার প্রতি দারুণ আগ্রহ থাকে। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়া-আসার জন্য সাধারণ মানের কাপড় কেনাই ভালো। কারণ এগুলো দ্রুত ময়লা ও নষ্ট হয়ে যায়। তাই দামি পোশাক কিনে ওয়ারড্রোব ভরে ফেলার প্রয়োজন নেই।
৭. ল্যাপটপ : কম্পিউটার থাকার পরও দামি ল্যাপটপের প্রয়োজন পড়ে না। তা ছাড়া কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়েই কাজের জন্য কম্পিউটার ব্যবহারের জন্য সাইবার ক্যাফে থাকে। তাই অযথা বিপুল অর্থ খরচ করে একটি ল্যাপটপ কেনা অপচয় ছাড়া আর কিছুই নয়।
৮. ছোট ফ্রিজ : যতো অলসই হোক আপনার ছেলে বা মেয়ে, রাতে উঠে কিচেন বা ডায়নিংয়ে গিয়ে খাবার বা পানি খেতে নিশ্চয়ই তার তেমন সমস্যা নেই। তা ছাড়া এ জন্য একটি ছোট ফ্রিজ কিনে নেওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। এটি স্রেফ অর্থের অপচয়।
৯. এক্সটারনাল হার্ড ড্রাইভ : ক্লাউড স্টোরেজ এবং কম্পিউটারের ব্যাপক হার্ড ড্রাইভ থাকার পরও একটি এক্সটারনাল হার্ড ড্রাইভের প্রয়োজন নেই। এ ছাড়া বিভিন্ন ই-মেইল অ্যাকাউন্ট, ওয়ান ড্রাইভ, অ্যাপলের আইক্লাউড, ড্রপবক্স ইত্যাদি থাকতে পয়সা খরচ করে এক্সটারনাল হার্ড ড্রাইভ কেনা অপচয়।
১০. দামি মোবাইল : বেশ ভালো মানের স্পেসিফিকেশনসহ একটি মোবাইল কেনা যায়। কিন্তু এর জন্য অ্যাপলের আইফোন বা ব্ল্যাকবেরি কেনার প্রয়োজন পড়ে না। এটি শিক্ষার্থীদের জন্য বিলাসিতা। তাই ব্রাউজ করতে পারবেন বা অন্যান্য কাজ করা যাবে এমন একটি মোবাইল কিনুন। সূত্র : বিজনেস ইনসাইডার
No comments:
Post a Comment