চাঁদপুরের
কচুয়ায় স্বামীকে মারধর করে বেঁধে রেখে এক গৃহবধূকে (২৮) পালাক্রমে গণধর্ষণ করেছে
দুর্বৃত্তরা।
কচুয়া উপজেলার নাউলা গ্রামের সরকার বাড়ি নামের একটি হিন্দু বাড়ির পরিত্যক্ত ঘরে শনিবার দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বর্বরোচিত এ ঘটনা ঘটে।
ওই ঘটনায় রোববার সন্ধ্যায় ধর্ষিতার স্বামী বাদী হয়ে কচুয়া থানায় ৮ জনকে আসামি করে একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। পরে পুলিশ রাতে দুই আসামিকে আটক করে।
আটক দুই ধর্ষক হলেন, ওই গ্রামের নোয়া বাড়ির মো. আবদুস ছোবহানের ছেলে শাখাওয়াত হোসেন (৩২) এবং একই গ্রামের মুন্সি বাড়ির লনি মিয়ার ছেলে আমির হোসেন (২৮)।
ধর্ষিতার স্বামীর বাড়ি কুমিল্লা জেলার বড়ুয়া উপজেলার মহিদপুর গ্রামে। তিনি পেশায় রং মিস্ত্রি। ওই দম্পতি গত ৬ মাস ধরে কচুয়া উপজেলার নাউলা গ্রামের এক বাড়িতে ভাড়া থাকেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, রোববার দুপুরে মামলার এজহারভুক্ত আসামি আমির হোসেন, শাখাওয়াত হোসেন, খোকন মিয়া, মানিক মিয়া, আবু সুফিয়ান, জয়নাল আবেদীন, সফিক ও জাকির হোসেন তাদের ঘরে ঢোকে। ঘরে ঢুকেই বলে তাদের বিয়ের কাবিননামা দেওয়ার জন্যে। এরপর তারা ৫০ হাজার টাকা দাবি করে।
একপর্যায়ে তারা ধর্ষিতার স্বামীকে আটক করে মারধর করে অন্য একটি ঘরে বেঁধে রাখে। পরে সরকার বাড়ির একটি পরিত্যক্ত ঘরে ওই গৃহবধূকে নিয়ে গিয়ে পালাক্রমে ধর্ষণ করে। একপর্যায়ে গৃহবধূ অসুস্থ হয়ে গেলে তাকে ফেলে ধর্ষকরা পালিয়ে যায়।
পরে গৃহবধূ নিজে স্বামীর হাতের বাঁধ খুলে দিলে তারা দুজনেই স্থানীয় ডাক্তারের কাছে গিয়ে ব্যথার ওষুধ সেবন করেন। পরদিন সন্ধ্যায় কচুয়া থানায় এসে স্বামী একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন।
মামলা হওয়ার পরপরই কচুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আলমগীর হোসেন মজুমদার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন ও দুই ধর্ষককে আটক করেন।
কচুয়া উপজেলার নাউলা গ্রামের সরকার বাড়ি নামের একটি হিন্দু বাড়ির পরিত্যক্ত ঘরে শনিবার দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বর্বরোচিত এ ঘটনা ঘটে।
ওই ঘটনায় রোববার সন্ধ্যায় ধর্ষিতার স্বামী বাদী হয়ে কচুয়া থানায় ৮ জনকে আসামি করে একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। পরে পুলিশ রাতে দুই আসামিকে আটক করে।
আটক দুই ধর্ষক হলেন, ওই গ্রামের নোয়া বাড়ির মো. আবদুস ছোবহানের ছেলে শাখাওয়াত হোসেন (৩২) এবং একই গ্রামের মুন্সি বাড়ির লনি মিয়ার ছেলে আমির হোসেন (২৮)।
ধর্ষিতার স্বামীর বাড়ি কুমিল্লা জেলার বড়ুয়া উপজেলার মহিদপুর গ্রামে। তিনি পেশায় রং মিস্ত্রি। ওই দম্পতি গত ৬ মাস ধরে কচুয়া উপজেলার নাউলা গ্রামের এক বাড়িতে ভাড়া থাকেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, রোববার দুপুরে মামলার এজহারভুক্ত আসামি আমির হোসেন, শাখাওয়াত হোসেন, খোকন মিয়া, মানিক মিয়া, আবু সুফিয়ান, জয়নাল আবেদীন, সফিক ও জাকির হোসেন তাদের ঘরে ঢোকে। ঘরে ঢুকেই বলে তাদের বিয়ের কাবিননামা দেওয়ার জন্যে। এরপর তারা ৫০ হাজার টাকা দাবি করে।
একপর্যায়ে তারা ধর্ষিতার স্বামীকে আটক করে মারধর করে অন্য একটি ঘরে বেঁধে রাখে। পরে সরকার বাড়ির একটি পরিত্যক্ত ঘরে ওই গৃহবধূকে নিয়ে গিয়ে পালাক্রমে ধর্ষণ করে। একপর্যায়ে গৃহবধূ অসুস্থ হয়ে গেলে তাকে ফেলে ধর্ষকরা পালিয়ে যায়।
পরে গৃহবধূ নিজে স্বামীর হাতের বাঁধ খুলে দিলে তারা দুজনেই স্থানীয় ডাক্তারের কাছে গিয়ে ব্যথার ওষুধ সেবন করেন। পরদিন সন্ধ্যায় কচুয়া থানায় এসে স্বামী একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন।
মামলা হওয়ার পরপরই কচুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আলমগীর হোসেন মজুমদার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন ও দুই ধর্ষককে আটক করেন।
No comments:
Post a Comment