সূর্য ডুবে যাওয়ার পর মস্তিষ্কে রাতের ঘুমের
বিষয়ে একটি সতর্কবার্তা কাজ করে। কিন্তু ঘুমাতে যাওয়ার পর রাত দুটো পার হয়ে
যাওয়ার পরও যখন চোখের দুই পাতা এক করা যায় না, তখন তা একটি
বড় সমস্যাই বটে। তাই সুষম ঘুমের জন্য আমাদের দৈহিক ও মানসিক প্রস্তুতি দরকার
বলে মনে করেন জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব মেডিসিনের ঘুম বিষয়ক বিশেষজ্ঞ ড.
র্যাচেল সালাস। এ বিষয়ে তার কিছু পরামর্শ জেনে নিন।
১. রাতে আলো নিভিয়ে ফেলুন : রাতে ঘুমের সময় বেডরুমের আলো নিভিয়ে রাখুন এবং অ্যালার্ম দেওয়া ঘড়ি সরিয়ে রাখুন। সন্ধ্যা থেকে বেডরুমে ল্যাম্প জ্বালিয়ে রাখুন। রাতে কোনো কাজে আলো জ্বালানোর প্রয়োজন হলে ডিম লাইট জ্বালান। টিভি চালিয়ে বা অন্য কোনো আলোর উৎস জ্বালিয়ে রাখবেন না।
২. সকালে সূর্যের আলোতে ঘুম থেকে ওঠা : জানালার পাশে এমনভাবে বিছানা পাতুন যেন সূর্যের আলোতে ঘুম ভাঙে। কাজের ফাঁকে বাইরের আলোতে সময় কাটানোর চেষ্টা করুন। দিনের বেলা জানালার পর্দা সরিয়ে রাখুন।
৩. শব্দ-আলো-ঝামেলা থেকে বিচ্ছিন্ন হোন : ঘুমের আগ দিয়ে যেকোনো গান, শব্দ, আলো, ই-মেইল ইত্যাদি থেকে দূরে থাকুন।
৪. সময়সূচি মেনে চলুন : প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমাতে যান এবং ঘুম থেকে ওঠার চেষ্টা করুন। যতটুকু ঘুমাতে পারেননি সেটুকু ঝিমিয়ে পোষানোর চেষ্টা করুন। দিনে ঘুমানোর অভ্যাস থাকলে সেই কাজটি দ্রুত সেরে ফেলুন যাতে রাতে ঘুমানো আগে অনেক সময় হাতে থাকে।
৫. আরামদায়ক ঘুমের আয়োজন করুন : ঘুমের আগে পরিশ্রম করলে একটি আরামের গোসল দিন। আরামদায়ক পোশাক পরুন। প্রার্থনা করে বা মেডিটেশন করে মনটাকে শান্ত করুন। সুযোগ থাকলে ম্যাসাজ করে নিন।
৬. নিরাপদ শয়নকক্ষ : শয়নকক্ষটাকে এমনভাবে সাজান যেন তা নিরাপদ হয়। বিছানায় শোয়ার পর যেন নিরাপত্তাহীনতায় না ভুগতে হয়। প্রয়োজনে নিরাপত্তামূলক কোনো অ্যালার্মের ব্যবস্থা রাখুন।
৭. সহনীয় তাপমাত্রা : যে তাপমাত্রায় আপনার সবচেয়ে আরাম বোধ হয় সেই তাপমাত্রা আনুন বেডরুমে। এসি না লাগানো সম্ভব হলে ফ্যান চালিয়ে রাখুন। তারপর আরামের একটি ঘুম দিন। সূত : বিজনেস ইনসাইডার
১. রাতে আলো নিভিয়ে ফেলুন : রাতে ঘুমের সময় বেডরুমের আলো নিভিয়ে রাখুন এবং অ্যালার্ম দেওয়া ঘড়ি সরিয়ে রাখুন। সন্ধ্যা থেকে বেডরুমে ল্যাম্প জ্বালিয়ে রাখুন। রাতে কোনো কাজে আলো জ্বালানোর প্রয়োজন হলে ডিম লাইট জ্বালান। টিভি চালিয়ে বা অন্য কোনো আলোর উৎস জ্বালিয়ে রাখবেন না।
২. সকালে সূর্যের আলোতে ঘুম থেকে ওঠা : জানালার পাশে এমনভাবে বিছানা পাতুন যেন সূর্যের আলোতে ঘুম ভাঙে। কাজের ফাঁকে বাইরের আলোতে সময় কাটানোর চেষ্টা করুন। দিনের বেলা জানালার পর্দা সরিয়ে রাখুন।
৩. শব্দ-আলো-ঝামেলা থেকে বিচ্ছিন্ন হোন : ঘুমের আগ দিয়ে যেকোনো গান, শব্দ, আলো, ই-মেইল ইত্যাদি থেকে দূরে থাকুন।
৪. সময়সূচি মেনে চলুন : প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমাতে যান এবং ঘুম থেকে ওঠার চেষ্টা করুন। যতটুকু ঘুমাতে পারেননি সেটুকু ঝিমিয়ে পোষানোর চেষ্টা করুন। দিনে ঘুমানোর অভ্যাস থাকলে সেই কাজটি দ্রুত সেরে ফেলুন যাতে রাতে ঘুমানো আগে অনেক সময় হাতে থাকে।
৫. আরামদায়ক ঘুমের আয়োজন করুন : ঘুমের আগে পরিশ্রম করলে একটি আরামের গোসল দিন। আরামদায়ক পোশাক পরুন। প্রার্থনা করে বা মেডিটেশন করে মনটাকে শান্ত করুন। সুযোগ থাকলে ম্যাসাজ করে নিন।
৬. নিরাপদ শয়নকক্ষ : শয়নকক্ষটাকে এমনভাবে সাজান যেন তা নিরাপদ হয়। বিছানায় শোয়ার পর যেন নিরাপত্তাহীনতায় না ভুগতে হয়। প্রয়োজনে নিরাপত্তামূলক কোনো অ্যালার্মের ব্যবস্থা রাখুন।
৭. সহনীয় তাপমাত্রা : যে তাপমাত্রায় আপনার সবচেয়ে আরাম বোধ হয় সেই তাপমাত্রা আনুন বেডরুমে। এসি না লাগানো সম্ভব হলে ফ্যান চালিয়ে রাখুন। তারপর আরামের একটি ঘুম দিন। সূত : বিজনেস ইনসাইডার
No comments:
Post a Comment