ঘোরাফেরার অভ্যাস কম-বেশি সবারই রয়েছে। এ
কাজটি করতে কার না ভালো লাগে। তবে যারা নতুন কোথাও গিয়ে অনিরাপত্তায় ভোগেন বা
অস্বস্তিতে থাকেন তাদের জন্য একটি উপায় রয়েছে। তা হলো, যেখানে
যাবেন সেখানকার মানুষের সঙ্গে মিশে যাওয়া। অর্থাৎ আপনাকে পর্যটক বলে মনে হবে না। এমনটি
হলে নতুন মানুষ হিসেবে আপনার ওপর নজর থাকবে না সবার এবং কেনাকাটাতেও ঠকার সম্ভাবনা
কম থাকবে। কোথাও গিয়ে পর্যটকের মতো দেখাবে এমনভাবে চলার সাতটি বিষয়
সম্পর্কে ধারণা দেওয়া হলো আপনাদের।
১. ম্যাপ দেখা : কোথাও গিয়ে ঘন ঘন ম্যাপ দেখতে থাকলে সবাই বুঝবেন আপনি এখানে নতুন। এ কাজটি মোবাইলে করতে পারেন। আবার ক্যামেরা বের করে নানা ছবি নেওয়া বা আশপাশ আগ্রহ নিয়ে ঘুরেফিরে তাকানোর মধ্যেও পর্যটকসুলভ ভাব বোঝা যায়। তাই এ কাজগুলো রয়েসয়ে করুন।
২. রেস্টুরেন্টে খাওয়ার সময় : নতুন স্থানে গিয়ে রেস্টুরেন্ট খাওয়ার মধ্যে কোনো সমস্যা নেই, তবে খাবারের অর্ডার দেখলে বোঝা যাবে আপনি স্থানীয় নন। তাই ওখানকার স্থানীয় খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। মেনু দেখে সেখানকার খাবারের নাম ধরে অর্ডার দিন। নিজের ভাষা বা ইংরেজিতে নয়। সবাই যে সব টেবিলে বসেন সে সব টেবিলেই বসুন। বিশেষ কোনো টেবিল যেমন ধূমপানবিহীন অংশের টেবিল ইত্যাদির খোঁজ করবেন না।
৩. পোশাকে ভিন্নতা নয় : স্থানীয়দের মতো পোশাক পড়ার চেষ্টা করুন। আপনার ফ্যাশনেবল বিশেষ পোশাক পড়ে অন্তত বাইরে ঘোরাফেরা করার প্রয়োজন পড়ে না। তা ছাড়া বিশেষ কোনো স্থানের লোগো সাঁটানো বা ঐহিত্যবাহী কোনো পোশাক পরা এড়িয়ে চলুন।
৪. যা বহন করছেন : পর্যটকরা সাধারণত ভারী একটি ব্যাগ কাঁধে ঝুলিয়ে ঘুরে বেড়ান। কোথাও গিয়ে হোটেলে বা রেস্ট হাউজে উঠলে এসব ব্যাগ নিয়ে বের হওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। তাই আরামদায়ক বেশভূষা নিয়ে বের হন। আবার ক্যামেরা নিয়ে আশপাশের এলাকা ঘোরাটাও পর্যটকের চিহ্ন বহন করে। তা ছাড়া পানির বোতলসহ এটা সেটা কাপড়ের নিচে বা পকেটে পুরে নেওয়াও এড়িয়ে চলুন।
৫. ভালো ব্যবহার : একটি দেশের মানুষের ব্যবহার অন্য দেশে বা এলাকার জন্য ভিন্ন আবেদন বহন করতে পারে। তাই কোথাও যাওয়ার আগে ওই স্থান সম্পর্কে কিছু তথ্য নিয়ে নিন। সেখানকার সংস্কৃতি সম্পর্কে যতটুকু পারেন জেনে নিন। অনেক স্থানেই পরিচিতরা দেখা হলে হ্যান্ডশেক করেন। আবার অনেক স্থানের রীতি এমন নয়। তাই ধারণা নেওয়াটা জরুরি।
৬. ভাষা এবং কথা-বার্তা : যেখানে যাবেন সেখানকার স্থানীয় কিছু বাক্য বা শব্দ মুখস্থ করে ফেলুন। বিশেষ করে সৌজন্য প্রদর্শন করে এমন কিছু ভাষার ব্যবহার শেখা উচিত। কৌশলি হকে পারেন ওখানকার ভাষায় বিধানটি মোবাইলে নিতে পারলে।
৭. অর্থ-কড়ি : নতুন স্থানে টাকা-পয়সা লুকিয়ে রাখার অভ্যাস অনেকেরই রয়েছে। তবে তা এমন স্থানে রাখবেন না যা বের করতে গলদঘর্ম হতে হয়। ধরুন প্যান্টের ভেতরে গোপন পকেটে রেখেছেন। তাই কোথাও পণ্য কিনে বারবার আপনার প্যান্টের ভেতরে হাত ঢুকিয়ে টাকা বের করাটা কেমন দেখায়? তাই এমন স্থানে লুকিয়ে রাখুন যেনো সহজেই বের করা যায়। সূত্র : ইন্টারনেট
১. ম্যাপ দেখা : কোথাও গিয়ে ঘন ঘন ম্যাপ দেখতে থাকলে সবাই বুঝবেন আপনি এখানে নতুন। এ কাজটি মোবাইলে করতে পারেন। আবার ক্যামেরা বের করে নানা ছবি নেওয়া বা আশপাশ আগ্রহ নিয়ে ঘুরেফিরে তাকানোর মধ্যেও পর্যটকসুলভ ভাব বোঝা যায়। তাই এ কাজগুলো রয়েসয়ে করুন।
২. রেস্টুরেন্টে খাওয়ার সময় : নতুন স্থানে গিয়ে রেস্টুরেন্ট খাওয়ার মধ্যে কোনো সমস্যা নেই, তবে খাবারের অর্ডার দেখলে বোঝা যাবে আপনি স্থানীয় নন। তাই ওখানকার স্থানীয় খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। মেনু দেখে সেখানকার খাবারের নাম ধরে অর্ডার দিন। নিজের ভাষা বা ইংরেজিতে নয়। সবাই যে সব টেবিলে বসেন সে সব টেবিলেই বসুন। বিশেষ কোনো টেবিল যেমন ধূমপানবিহীন অংশের টেবিল ইত্যাদির খোঁজ করবেন না।
৩. পোশাকে ভিন্নতা নয় : স্থানীয়দের মতো পোশাক পড়ার চেষ্টা করুন। আপনার ফ্যাশনেবল বিশেষ পোশাক পড়ে অন্তত বাইরে ঘোরাফেরা করার প্রয়োজন পড়ে না। তা ছাড়া বিশেষ কোনো স্থানের লোগো সাঁটানো বা ঐহিত্যবাহী কোনো পোশাক পরা এড়িয়ে চলুন।
৪. যা বহন করছেন : পর্যটকরা সাধারণত ভারী একটি ব্যাগ কাঁধে ঝুলিয়ে ঘুরে বেড়ান। কোথাও গিয়ে হোটেলে বা রেস্ট হাউজে উঠলে এসব ব্যাগ নিয়ে বের হওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। তাই আরামদায়ক বেশভূষা নিয়ে বের হন। আবার ক্যামেরা নিয়ে আশপাশের এলাকা ঘোরাটাও পর্যটকের চিহ্ন বহন করে। তা ছাড়া পানির বোতলসহ এটা সেটা কাপড়ের নিচে বা পকেটে পুরে নেওয়াও এড়িয়ে চলুন।
৫. ভালো ব্যবহার : একটি দেশের মানুষের ব্যবহার অন্য দেশে বা এলাকার জন্য ভিন্ন আবেদন বহন করতে পারে। তাই কোথাও যাওয়ার আগে ওই স্থান সম্পর্কে কিছু তথ্য নিয়ে নিন। সেখানকার সংস্কৃতি সম্পর্কে যতটুকু পারেন জেনে নিন। অনেক স্থানেই পরিচিতরা দেখা হলে হ্যান্ডশেক করেন। আবার অনেক স্থানের রীতি এমন নয়। তাই ধারণা নেওয়াটা জরুরি।
৬. ভাষা এবং কথা-বার্তা : যেখানে যাবেন সেখানকার স্থানীয় কিছু বাক্য বা শব্দ মুখস্থ করে ফেলুন। বিশেষ করে সৌজন্য প্রদর্শন করে এমন কিছু ভাষার ব্যবহার শেখা উচিত। কৌশলি হকে পারেন ওখানকার ভাষায় বিধানটি মোবাইলে নিতে পারলে।
৭. অর্থ-কড়ি : নতুন স্থানে টাকা-পয়সা লুকিয়ে রাখার অভ্যাস অনেকেরই রয়েছে। তবে তা এমন স্থানে রাখবেন না যা বের করতে গলদঘর্ম হতে হয়। ধরুন প্যান্টের ভেতরে গোপন পকেটে রেখেছেন। তাই কোথাও পণ্য কিনে বারবার আপনার প্যান্টের ভেতরে হাত ঢুকিয়ে টাকা বের করাটা কেমন দেখায়? তাই এমন স্থানে লুকিয়ে রাখুন যেনো সহজেই বের করা যায়। সূত্র : ইন্টারনেট
No comments:
Post a Comment