ধ্বংসের
রাজনীতি পরিহার করতে জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের পাঁচ
শতাধিক নেতা-কর্মী আওয়ামী লীগের যোগ দিয়েছেন। শুক্রবার ইসলামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত ইফতার মাহফিল
অনুষ্ঠানে তারা যোগদান করেন।
ইফতার মাহফিল পূর্ব যোগদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য মির্জা আজম।
ইসলামপুর উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও জেলা বিএনপির স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক মো. মাকছুদুর রহমান আনসারী, সাবেক সহ-সভাপতি ও কুলকান্দি ইউনিয়ন ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মো. জুবায়দুর রহমান দুলাল, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রহমান, সাবেক দপ্তর সম্পাদক মো. খঅলেকুজ্জামান লিটন, উপজেলা কৃষক দলের সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. বজলুর রহমান মুকুল, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. সালমান শাহ, সাবেক প্রচার সম্পাদক মো. বাবুল ইসলাম, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. সাইফুল ইসলাম, যুবদল সদস্য মো. হাসেম আলী, পৌরসভা যুবদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. দেলোয়ার হোসেন দেলু, উপজেলা ওলামাদলের সভাপতি মওলানা এনামুল হক, ইউপি সদস্য যুবদল সদস্য মো. আফসার আলী সরদার, ইউপি সদস্য বিএনপি সদস্য মো. শাহাবদ্দিন, উপজেলা তরুনদলের সাধারণ সম্পাদক মো. হানিফ সরদার, গাইবান্ধা ইউনিয়ন যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মো. হাসেম আলী, পৌর মহিলা দলের আহ্বায়িকা মারুফা আক্তার হ্যাপীর নেতৃত্বে পাঁচ শতাদিক নেতা-কর্মী আওয়ামী লীগে যোগ দেন।
বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীদের ফুলের তোড়া দিয়ে আওয়ামী লীগে বরণ করে নেন। এই সময় যোগদানকারীরা জয় বাংলা ও জয় বঙ্গবন্ধু শে্লাগান দেন। আওয়ামী লীগে বরণ করে নেওয়ায় ধন্যবাদ জানিয়ে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন উপজেলা বিএনপির সাবেক সহসভাপতি মো. জুবায়দুর রহমান দুলাল ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. মাকসুদুর রহমান আনসারী। বিএনপি নেতারা বলেন, 'যে রাজনীতিতে নেতা-কর্মীদের মূল্যায়ন নেই, কাউন্সিল হয়না, উন্নয়নকে ব্যাহত করে এবং ধ্বংসের রাজনীতিকে প্রশ্রয় দেয় সেই রাজনীতির সঙ্গে আমরা নেই'।
বিএনপির নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছা জানিয়ে বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম বলেন, যারা বিএনপির ভ্রান্ত ও ধ্বংসাত্মক রাজনীতি প্রত্যাখান করে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়েছেন তারা সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। গত ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার বিএনপির অসি্তত্ব বিলীন হয়ে যাচ্ছে। বর্তমান সংসদ যতদিন বহাল থাকবে ততদিন বিএনপি রাজনীতির মূলধারার বাইরে থাকবে। জ্বালাও পোড়াও আন্দোলন করে ভবিষ্যতে তারা টিকে থাকতে পারবে না। সর্বশক্তি প্রয়োগ করেও তারা যখন নির্বাচন ঠেকাতে পারে নাই, তাদের এখন সেই শক্তি নেই। ভবিষ্যতে তাদের দলের অস্তিত্বই থাকবে না'।
ইসলামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. জিয়াউল হকের সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন সংসদ সদস্য মো. ফরিদুল হক খান দুলাল, সংসদ সদস্য মাহাজাবিন মোশারফ বেবী, জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মুহাম্মদ বাকী বিল্লাহ, সাধারণ সম্পাদক ফারুক আহম্মাদ চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক রেজাউল করিম রেজনু, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকু জাহেদী রবিন।
এ ছাড়াও অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি জামালপুর জেলা শাখার সহ-সভাপতি মো. আজিজুর রমহান ও সহসভাপতি মো. নজরুল ইসলাম আওয়ামী লীগে যোগদান করেন।
ইফতার মাহফিল পূর্ব যোগদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য মির্জা আজম।
ইসলামপুর উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও জেলা বিএনপির স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক মো. মাকছুদুর রহমান আনসারী, সাবেক সহ-সভাপতি ও কুলকান্দি ইউনিয়ন ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মো. জুবায়দুর রহমান দুলাল, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রহমান, সাবেক দপ্তর সম্পাদক মো. খঅলেকুজ্জামান লিটন, উপজেলা কৃষক দলের সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. বজলুর রহমান মুকুল, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. সালমান শাহ, সাবেক প্রচার সম্পাদক মো. বাবুল ইসলাম, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. সাইফুল ইসলাম, যুবদল সদস্য মো. হাসেম আলী, পৌরসভা যুবদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. দেলোয়ার হোসেন দেলু, উপজেলা ওলামাদলের সভাপতি মওলানা এনামুল হক, ইউপি সদস্য যুবদল সদস্য মো. আফসার আলী সরদার, ইউপি সদস্য বিএনপি সদস্য মো. শাহাবদ্দিন, উপজেলা তরুনদলের সাধারণ সম্পাদক মো. হানিফ সরদার, গাইবান্ধা ইউনিয়ন যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মো. হাসেম আলী, পৌর মহিলা দলের আহ্বায়িকা মারুফা আক্তার হ্যাপীর নেতৃত্বে পাঁচ শতাদিক নেতা-কর্মী আওয়ামী লীগে যোগ দেন।
বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীদের ফুলের তোড়া দিয়ে আওয়ামী লীগে বরণ করে নেন। এই সময় যোগদানকারীরা জয় বাংলা ও জয় বঙ্গবন্ধু শে্লাগান দেন। আওয়ামী লীগে বরণ করে নেওয়ায় ধন্যবাদ জানিয়ে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন উপজেলা বিএনপির সাবেক সহসভাপতি মো. জুবায়দুর রহমান দুলাল ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. মাকসুদুর রহমান আনসারী। বিএনপি নেতারা বলেন, 'যে রাজনীতিতে নেতা-কর্মীদের মূল্যায়ন নেই, কাউন্সিল হয়না, উন্নয়নকে ব্যাহত করে এবং ধ্বংসের রাজনীতিকে প্রশ্রয় দেয় সেই রাজনীতির সঙ্গে আমরা নেই'।
বিএনপির নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছা জানিয়ে বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম বলেন, যারা বিএনপির ভ্রান্ত ও ধ্বংসাত্মক রাজনীতি প্রত্যাখান করে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়েছেন তারা সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। গত ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার বিএনপির অসি্তত্ব বিলীন হয়ে যাচ্ছে। বর্তমান সংসদ যতদিন বহাল থাকবে ততদিন বিএনপি রাজনীতির মূলধারার বাইরে থাকবে। জ্বালাও পোড়াও আন্দোলন করে ভবিষ্যতে তারা টিকে থাকতে পারবে না। সর্বশক্তি প্রয়োগ করেও তারা যখন নির্বাচন ঠেকাতে পারে নাই, তাদের এখন সেই শক্তি নেই। ভবিষ্যতে তাদের দলের অস্তিত্বই থাকবে না'।
ইসলামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. জিয়াউল হকের সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন সংসদ সদস্য মো. ফরিদুল হক খান দুলাল, সংসদ সদস্য মাহাজাবিন মোশারফ বেবী, জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মুহাম্মদ বাকী বিল্লাহ, সাধারণ সম্পাদক ফারুক আহম্মাদ চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক রেজাউল করিম রেজনু, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকু জাহেদী রবিন।
এ ছাড়াও অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি জামালপুর জেলা শাখার সহ-সভাপতি মো. আজিজুর রমহান ও সহসভাপতি মো. নজরুল ইসলাম আওয়ামী লীগে যোগদান করেন।
No comments:
Post a Comment