পূর্ব ইউক্রেনে গত বৃহস্পতিবার ২৯৫ জন আরোহী
একটি মালয়েশিয়ান যাত্রীবাহী বোয়িং বিধ্বস্ত হবার পর রুশপন্থী বিদ্রোহীরা ওই ঘটনার
সাক্ষ্যপ্রমাণ নষ্ট করে ফেলার চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ করেছে ইউক্রেনের সরকার। সরকারি
এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে,
রাশিয়ার সহায়তা নিয়ে বিদ্রোহীরা কাজ করছে এবং
দোনিয়েৎস্ক শহরের একটি মর্গে ৩৮টি মৃতদেহ নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তবে বিদ্রোহীদের একজন
নেতা সাক্ষ্যপ্রমাণ নষ্টের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। ইউক্রেন বলছে তাদের
ব্যাখ্যায় রুশ নেতৃত্বাধীন বিদ্রোহীরা আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের তাদের তদন্ত শুরু
করতে বাধা দিচ্ছে। ওএসসিই থেকে যে ইউরোপীয় পর্যবেক্ষক দল সেখানে গেছে তারা বলছে
শনিবার দ্বিতীয় দিনেও পূর্ব ইউক্রেনের বিদ্রোহীরা বিমানের ধ্বংসাবশেষ যে মাঠের
মধ্যে পড়ে রয়েছে সেখানে তাদের ঢুকতে দেয় নি। তারা বলছে কাছের এক রাস্তা থেকে তাদের
পর্যবেক্ষণের কাজ চালাতে হচ্ছে।
ইউরোপীয় বিশেষজ্ঞ দল বলছে পূর্ব ইউরোপের সশস্ত্র মিলিশিয়ারা তাদের ধ্বংসস্তুপ পর্যবেক্ষণের সীমিত সুযোগ দিচ্ছে। ওএসসিইর একজন মুখপাত্র মাইকেল বসিরউরকিউ যিনি দুর্ঘটনাস্থলে রয়েছেন তিনি বলছেন গতকালের তুলনায় তারা আরো কিছু দেখার সুযোগ পেয়েছেন। গতকাল আমরা এখানে ৭৫ মিনিটের মত ছিলাম। কালকের তুলনায় আজ আমাদের একটু বেশি দেখতে দেওয়া হয়েছে। মাঠের মধ্যে ধ্বংসস্তুপের কিছুকিছু আমরা দেখেছি- যা আগে দেখতে দেওয়া হয় নি। বিমানের ইঞ্জিন ও তেলের ট্যাঙ্ক যেখানে ভেঙে পড়েছে সেখানে মাটি খুবই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আগুনের তীব্রতা এত বেশি ছিল যে মৃতদেহ এবং তাদের জিনিসপত্র জ্বলেপুড়ে ভস্ম হয়ে গেছে। জায়গাটা পুরো একটা যুদ্ধক্ষেত্রের মত দেখাচ্ছে।
তিনি বলছেন এলাকায় এখন প্রচুর সাংবাদিক, অনেক নিরাপত্তাকর্মী এবং ভারী অস্ত্রে সজ্জিত লোকজন দেখা যাচ্ছে এবং তাদের ওপর সার্বক্ষণিক নজর রাখা হচ্ছে। এদিকে ইউক্রেন সরকার অভিযোগ করেছে রুশপন্থী বিদ্রোহীরা ৩৮টি মৃতদেহ দোনিয়েৎস্ক শহরের মর্গে নিয়ে গেছে, যদিও ওএসসিইর মুখপাত্র মিঃ বসিরউরকির বলছেন কোনো মৃতদেহ দুর্ঘটনাস্থল থেকে তারা সরিয়ে নিতে দেখেন নি।
সূত্র: বিবিসি
ইউরোপীয় বিশেষজ্ঞ দল বলছে পূর্ব ইউরোপের সশস্ত্র মিলিশিয়ারা তাদের ধ্বংসস্তুপ পর্যবেক্ষণের সীমিত সুযোগ দিচ্ছে। ওএসসিইর একজন মুখপাত্র মাইকেল বসিরউরকিউ যিনি দুর্ঘটনাস্থলে রয়েছেন তিনি বলছেন গতকালের তুলনায় তারা আরো কিছু দেখার সুযোগ পেয়েছেন। গতকাল আমরা এখানে ৭৫ মিনিটের মত ছিলাম। কালকের তুলনায় আজ আমাদের একটু বেশি দেখতে দেওয়া হয়েছে। মাঠের মধ্যে ধ্বংসস্তুপের কিছুকিছু আমরা দেখেছি- যা আগে দেখতে দেওয়া হয় নি। বিমানের ইঞ্জিন ও তেলের ট্যাঙ্ক যেখানে ভেঙে পড়েছে সেখানে মাটি খুবই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আগুনের তীব্রতা এত বেশি ছিল যে মৃতদেহ এবং তাদের জিনিসপত্র জ্বলেপুড়ে ভস্ম হয়ে গেছে। জায়গাটা পুরো একটা যুদ্ধক্ষেত্রের মত দেখাচ্ছে।
তিনি বলছেন এলাকায় এখন প্রচুর সাংবাদিক, অনেক নিরাপত্তাকর্মী এবং ভারী অস্ত্রে সজ্জিত লোকজন দেখা যাচ্ছে এবং তাদের ওপর সার্বক্ষণিক নজর রাখা হচ্ছে। এদিকে ইউক্রেন সরকার অভিযোগ করেছে রুশপন্থী বিদ্রোহীরা ৩৮টি মৃতদেহ দোনিয়েৎস্ক শহরের মর্গে নিয়ে গেছে, যদিও ওএসসিইর মুখপাত্র মিঃ বসিরউরকির বলছেন কোনো মৃতদেহ দুর্ঘটনাস্থল থেকে তারা সরিয়ে নিতে দেখেন নি।
সূত্র: বিবিসি
No comments:
Post a Comment